1/10
করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা তাঁর পরিবারের সদস্যরা চাইলে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনে থাকতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত স্থান ও পরিস্থিতি বাড়িতে আছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে নেওয়া হবে। সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু এর পরেই বহু ভুয়ো খবরের ও গুজবের ঝড় ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়। করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে যে এখনও হোম কোয়ারেন্টাইন প্রযোজ্য নয়, তাও স্পষ্ট করে রাজ্য সরকার। উল্লেখ্য, বিভিন্ন দেশেই এই একই পদ্ধতিতে করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের নিজেদের বাড়িতেই সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন-এর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কারন জানেন?
2/10
photos
TRENDING NOW
3/10
খোদ রাজধানী দিল্লি ও অন্যান্য বহু রাজ্যেই করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের বহু আগে থেকেই বিশেষ ক্ষেত্রে হোম কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপরের চিত্রটি দিল্লির কোনও আবাসনের নিচের নোটিস। এভাবে বিভিন্ন দেশেই এক্ষেত্রে স্থান সংকুলানের অভাবে বাড়িতেই কোয়ারেন্টাইন-এ থাকার পরামর্শ দিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি ইত্যাদি করোনা বিধ্বস্ত দেশেও এই পদ্ধতিতেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারগুলোর চাপ হ্রাস করা হয়েছে।
4/10
5/10
6/10
7/10
8/10
9/10
কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন-এর পার্থক্য কি? করোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসেছেন এবং সংক্রমনের সম্ভাবনা আছে এমন ব্যক্তিকে আলাদা কঠোরভাবে সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়। এই নীতিকে কোয়ারেন্টাইন বলে। কোয়ারেন্টাইন-এ থাকা ব্যক্তির যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ থাকবেই এমন কোনও মানে নেই। তিনি বাড়িতেও স্বেচ্ছায়
photos