Ram Mandir: টিকবে হাজার বছর, প্রায় কুতুব মিনারের সমান উঁচু রাম মন্দির তৈরি কোন স্থাপত্য শৈলীতে

Jan 22, 2024, 21:06 PM IST
1/6

রাম মন্দিরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়ে গেল রামলালার। তাঁবু থেকে রামলালা ফিরলেন তাঁর ঘরে। গোটা মন্দির এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। তার আগে মূল মন্দির তৈরি করে সেখানেই হয়ে গেল প্রাণপ্রতিষ্ঠা। নাগারা স্টাইলে তৈরি এই রামমন্দিরের প্রধান বৈশিষ্ট হল তিনতলা সমান এই মন্দির তৈরিতে ব্যবহার করা হয়নি কোনও ইস্পাত বা লোহা। শুধুমাত্র নির্মাণ শৈলীর উপরে ভর করে দাঁড়িয়ে রয়েছে প্রায় কুতুব মিনারের কাছাকাছি উচ্চতার রাম মন্দির।

2/6

ভারতীয় ঐতিহ্য বজায় রেখে তৈরি হয়েছে স্থাপত্তের এই অনবদ্য সৃষ্টি। মন্দিরের ডিজাইন করেছেন চন্দ্রকান্ত বি সোমপুরা। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন তাঁর ছেলে আশিস। অযোধ্য়ায় ২.৭ একর জমির উপরে দাঁড়িয়ে রয়েছে মন্দির। মন্দিরের উচ্চতা ১৬১ ফুট। চওড়া ২৩৫ ফুট। নাগরা স্পাপত্য শৈলীর সঙ্গে আধুনিক বিজ্ঞানের মিশেলে তৈরি হয়েছে রাম মন্দির।  

3/6

তিনতলা সমান উচ্চতার রাম মন্দিরের এলাকার আয়তন ৫৭ ০০০ বর্গ ফুট। মন্দিরের উচ্চতা কুতুব মিনার ৭০ শতাংশের সমান। মোট ৩০০ বিশালাকার পিলারের উপরে দাঁড়িয়ে রয়েছে মন্দির। বসানো হয়ে ৪৪টি শাল কাঠার দরজা। বিভিন্ন আকারের ৩০ লাখ ইট কাজে লাগানো হয়েছে মন্দির নির্মাণে। ওইসব ইটে লেখা রয়েছে শ্রীরামের নাম।

4/6

রাম মন্দিরের গর্ভগৃহ তৈরি হয়েছে মাকরানা মার্বল দিয়ে। ওই মাকরানা মার্বেল দিয়েই তৈরি হয়েছে তাজমহল।

5/6

নাগারা স্থাপত্য শৈলী শুরু হয়েছিল গুপ্ত রাজাদের সময়ে। এই ধরনের শৈলীতে কোনও লোহার কাঠামো ব্যবহার করা হয় না। সাধারণভাবে লোহার আয়ু ৮০-৯০ বছর। আর রাম মন্দির তৈরি হয়েছে গ্রানাইট, স্যান্ডস্টোন, মার্বল দিয়ে। ওই সব পাথর একটির সঙ্গে অন্যটি জোড়া লাগানো হয়েছে লক অ্যান্ড কী প্রযুক্তিতে। বলা হচ্ছে এই মন্দিরের স্থায়ীত্ব হাজার বছর। কোনও সিমেন্টেরও ব্যবহার করা হয়নি।

6/6

দেশের কিছু নামী  বিজ্ঞানী এই মন্দির তৈরির পেছনে রয়েছে। সাহায্য নেওয়া হয়েছে ইসরোর। সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইন্সটিটিউটের ডিরেক্টর প্রদীপ কুমার রামাচালিয়া এই নির্মাণের সঙ্গে ওতপ্রতভাবে জড়িত।