শিকার ধরতে গিয়ে ওক গাছের ফাঁপা মোটা কাণ্ডের ভিতর ঢুকে পড়ে এই কুকুরটি। কাণ্ডের দেওয়াল আঁকড়ে অনেকটা উপরে ওঠার চেষ্টা করে সে। কিন্তু কাণ্ডটি সুরু হয়ে যাওয়ায় হঠাত্ তার শরীরটা আটক যায়। ততক্ষণে মুখের সামনে থেকে শিকার পগার পার! কিন্তু ওই কুকুরের কী হল?
2/10
Mummy_2
শত চেষ্টাতেও সেখান থেকে বেরতে পারেনি ওই কুকুরটি। একদিন যায়...দু’দিন যায়...খিদের জ্বালায় ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে সে।
photos
TRENDING NOW
3/10
Mummy_3
অবশেষে মৃ্ত্যুই হল পরণতি। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় সেই কুকুরটি এখনও অবিকল সশরীরে রয়েছে! কোনও পচন ধরেনি, মমি হয় গিয়েছে কুকুরটি। কীভাবে খোঁজ মিলল এই কুকুরটির?
4/10
Mummy_4
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া স্টেটের একটি জঙ্গলে কাঠ কাটতে গিয়ে ওক গাছের ভিতরে এই কুকুরটিকে আবিষ্কার করেন একদল কাঠুরে।
5/10
Mummy_5
ওক গাছের গুঁড়ি কাটার পর দেখা যায় শিকার ধরার ভঙ্গিমায় মমি অবস্থায় রয়েছে কুকুরটি। কিন্তু কীভাবে এই গুঁড়ির ভিতর মমি হল কুকুরটি, সেটাই অবাক করে ওই কাঠুরিয়াদের।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ওক গাছের ট্যানিক অ্যাসিড ওই কুকুরকে মমি করতে সাহায্য করেছে। ট্যানিক অ্যাসিড থাকার জন্য সাধারণত ওই গাছে কোনও পোকা থাকে না। পোকা বা জীবাণুর দ্বারা পচনের হাত থেকেও রক্ষা পেয়েছে ওই কুকুরটি।
8/10
Mummy_8
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ঘটনাটি ঘটেছে প্রায় ৫০ বছর আগে।
9/10
Mummy_9
কুড়ি বছর ধরে ওই কুকুরটিকে ‘মমিফায়েড ডগ’ বলে ডাকা হত।
10/10
Mummy_10
তবে, ২০০২ সালে ওই কুকুরটি নতুন নামকরণ করা হয়। নাম দেওয়া হয় ‘স্টাকি’।