Eczema Tips: প্যাচপ্যাচে গরমে খচখচ করে না চুলকে একজিমার হাত থেকে বাঁচুন! বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ...
Eczema: একজিমা বা অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস অত্যন্ত অস্বস্তিকর ত্বকের অসুখ। এতে ত্বক লালচে হয়ে যায় এবং ফুলে ওঠে। জেনে নিন কী এই একজিমা, কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাবেন।
1/6
একজিমা কাকে বলে?
2/6
কেন হয় এই একজিমা?
রাসায়নিক দ্রব্য, ডিটারজেন্ট, সাবান অথবা শ্যাম্পুর সংস্পর্শে একজিমা হতে পারে। অ্যালার্জি হয় এমন বস্তু যেমন—পরাগ রেণু, ঘরবাড়ির ধুলা, পশুপাখির পশম, উল ইত্যাদি থেকে, হরমোনজনিত ভারসাম্যহীনতা বিশেষ করে মাসিকের সময় ও গর্ভাবস্থায় একজিমা বাড়ে। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা ও স্যাঁতসেঁতে ভেজা আবহাওয়ায় একজিমা হতে পারে।
photos
TRENDING NOW
3/6
একজিমা ধরণ
একজিমা বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। অ্যাটোপিক একজিমা- শরীরে ভাঁজযুক্ত স্থান যেমন- হাঁটুর পেছনে, কুনইয়ের সামনে, বুকে, মুখে এবং ঘাড়ে অ্যাটোপিক একজিমা হয়। অ্যালার্জিক কনট্যাক্ট একজিমা- এই ধরণের একজিমা কোনও পদার্থ বা বস্তু থেকে দেখা যায়। তখন শরীরের যে অংশে অ্যালার্জি হয়, সেখানে লালচে দানা দেখা যায়। তারপর শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে যেতে পারেন। ইরিট্যান্ট কনট্যাক্ট একজিমা- এটা অ্যালার্জিক একজিমার মতোই এবং সাধারণত সাবান বা ডিটারজেন্ট বেশি ব্যবহারের কারণে এই একজিমা দেখা দেয়।
4/6
কাদের এই রোগ হতে পারে
5/6
একজিমার চিকিৎসা
6/6
সাবধনতা
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, একজিমা মুক্তি পাওয়ার জন্য ক্ষারযুক্ত সাবান, ডিটারজেন্ট, গ্যাসোলিন থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকতে হবে। সিনথেটিক ও উলের কাপড় এড়িয়ে চলতে হবে। কুসুম গরম জল দিয়ে সারা বছর স্নান করাই ভালো। সব সময় নরম সুতির জামাকাপড় পরা। পোশাক নিয়মিত পরিষ্কার করা। খসখসে, অমসৃণ টাইট ফিটিং পোশাক এড়িয়ে চলতে হবে। সব সময়ে হাতের নখ যেন ছোট করে কাটা থাকে। হাতে নখ ছোট থাকলে সংক্রমণের ভয় কমবে। এছাড়া মানসিক উদ্বেগ একজিমা বাড়ায়। তাই স্ট্রেস কমাতে হবে।
photos