1/11
2/11
photos
TRENDING NOW
3/11
4/11
5/11
শোনা যায়, ১৯৫২ সালে ছেলে অমিত কুমারের জন্মের পর কিশোর কুমার চেয়েছিলেন রুমা বাড়িতেই থাকুন এবং তাঁদের ছেলের দেখাশোনা করুন। যদিও রুমা গুহ ঠাকুরতা তাঁর অর্জিত স্টারডমকে ছেড়ে দিতে চাননি। সেখান থেকেই কিশোর কুমার ও রুমা গুহ ঠাকুরতার মধ্যে মত বিরোধের সূত্রপাত। বিয়ের ৮ বছর পর ১৯৫৮ সালে কিশোর ও রুমার বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়।
6/11
7/11
8/11
জানা যায়, রুমার গুহ ঠাকুরতার সঙ্গে বিচ্ছেদের আগেই মধুবালার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন কিশোর কুমার। ১৯৬০ সালে তিনি বিয়ে করেন মধুবালাকে। গঙ্গোপাধ্যায় পরিবার এই বিয়ে মেনে নেয়নি। যদিও কিশোর কুমার এবং মধুবালার সেই দাম্পত্য সুখের হয়নি। শোনা যায়, বিয়ের এক মাস পরেই গুরুতর অসুস্থ মধুবালা ফিরে যান তাঁর নিজের বাংলোয়। চিকিৎসকরা জানান, মধুবালার হৃৎপিণ্ডে জন্মগত ছিদ্র রয়েছে, তিনি বড়জোর দুবছর বাঁচবেন। ১৯৬৯ সালে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে প্রয়াত হন মধুবালা। অভিযোগ, তাঁর সঙ্গে শেষ দিকে যোগাযোগ রাখেননি কিশোর কুমার।
9/11
যোগিতা বালী ছিলেন কিশোর কুমারের তৃতীয়া স্ত্রী। মধুবালার মৃত্যুর বেশ কয়েক বছর পরে, যোগিতা বালীর প্রেমে পড়েন তিনি। যোগিতা বালী সম্পর্কে শাম্মী কাপুরের প্রথমা স্ত্রী গীতা বালির ভাইঝি। ১৯৭৬ সালে যোগিতা বালীকে বিয়ে করেন কিশোর কুমার। তবে সেই বিয়ে স্থায়ী হয়েছিল মাত্র দু'বছর। শোনা যায়, বিয়ের ঠিক পরপরই 'খোয়াব' ছবির শুটিংয়ে প্রথম আলাপ হয় মিঠুন-যোগিতা বালীর। মিঠুন চক্রবর্তীর প্রেমে পড়েই নাকি কিশোর কুমারের কাছ থেকে দূরে সরে আসেন যোগিতা। এর ফলে একসময় চরমে ওঠে কিশোর কুমারের সঙ্গে মিঠুনের বিরোধ। মিঠুনের জন্য নাকি গান-ই গাইতে অস্বীকারও করেছিলেন কিশোর।
10/11
বিয়ের মাত্র ১১ মাসের মধ্যে প্রথম স্বামীকে হারিয়েছিলেন লীনা। প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর কাজের সুবাদেই কিশোর কুমারের সঙ্গে আলাপ দক্ষিণের অভিনেত্রী লীনা চন্দভরকরের। ক্রমে আলাপ গভীর হয়। তবে ২১ বছরের বড় কিশোরের সঙ্গে বিয়েতে মত ছিল না তাঁর পরিবারের। তার উপর কিশোর কুমারের আগে তিনবার বিয়ে হয়েছে।পরিবারের সবার মত পাওয়ার পরেও বিয়েতে বিলম্ব হয়। কারণ, তখনও কিশোরকুমারের সঙ্গে তাঁর তৃতীয় স্ত্রী যোগিতা বালির খাতায়কলমে বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়নি। যোগিতার সঙ্গে আইনি বিচ্ছেদের পরে ১৯৮০তে কিশোরকুমার বিয়ে করেন লীনা।
11/11
১০৮০ সালে কিশোর কুমার লীনাকে বিয়ে করার দু'বছর পর জন্ম হয় তাঁদের সন্তান সুমিত কুমারের। ১৯৮৭ সালের ১৩ অক্টোবর মৃত্যু বয় কিশোরের। তখন সুমিতের বয়স মাত্র ৫। জীবনের এই কঠিন পরীক্ষার সময় লীনার পাশে ছিলেন অমিতকুমার। তিনি-ই ছায়ার মতো আগলে রেখেছিলেন ভাই, সুমিতকে। বৈমাত্রেয় নয়, তাঁদের দু’জনের বন্ধন হার মানিয়ে দেয় নিজের ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের টানকেও।
photos