1/7
2/7
photos
TRENDING NOW
3/7
4/7
ছোট থেকেই ক্ষুদিরাম ব্যতিক্রমী। বয়সের চেয়ে যেন বেশি পরিণত। দুর্জয় তাঁর সাহস। দেশের প্রতি তীব্র ভালবাসা এবং ব্রিটিশের প্রতি তীব্র ঘৃণা তাঁর মধ্যে একসঙ্গে জেগে উঠেছিল। তিনি বিবেকানন্দের রচনার দ্বারা দারুণ প্রভাবিত ছিলেন। ১৯০২-১৯০৩ সালে অরবিন্দ এবং সিস্টার নিবেদিতা মেদিনীপুর ভ্রমণ করেন। তাঁরা সেখানে জনসমক্ষে বক্তব্যও রাখেন। বিপ্লবী গোষ্ঠীগুলির সঙ্গে অধিবেশনও করেন। তখন কিশোর ছাত্র ক্ষুদিরাম এই সব বিপ্লবী আলোচনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন বলে জানা যায়।
5/7
ডগলাস কিংসফোর্ডকে হত্যার দায়িত্ব পড়েছিল ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকীর উপরে। এই কিংসফোর্ডের হাতেই ছিল ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত এবং 'যুগান্তর' মামলা। এই মামলার বিরুদ্ধে প্রচারে অংশ নেওয়ায় সুশীল সেনকে চাবুক মারার সাজা দিয়েছিলেন কিংসফোর্ড। জাতীয়তাবাদীদের কাছে কুখ্যাতি ছিল কিংসফোর্ডর। রাজনৈতিক কর্মীদের প্রতি কঠোর বাক্য প্রয়োগ করতেন। তাঁদের উপর শারীরিক নির্যাতনও চালাতেন।
6/7
কিন্তু কিংসফোর্ডকে গুপ্তহত্যার কাজে সফল হলেন না ক্ষুদিরাম। মুজফফরপুর থেকে ২৫ মাইল হেঁটে ওয়াইনি নামের এক স্টেশনে পৌঁছন ক্ষুদিরাম। এক চায়ের দোকানে তিনি এক গ্লাস জল চান। তখনই দু'জন কনস্টেবল তাঁর দিকে এগিয়ে আসেন। বিপদ বুঝে ক্ষুদিরাম নিজের কাছে থাকা রিভলভার দিয়ে লড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত পেরে ওঠেন না। ধরা পড়েন।
7/7
photos