1/5
নিজস্ব প্রতিবেদন : কথায় বলে নারী দশভুজা। নারীর অজেয় নেই কিছু-ই। নারীর মনের জোর ও ইচ্ছাশক্তির কাছে হার মানে অতি বড় বাহুবলীও। মার্লিন জোসেফও ঠিক তেমনই এক নারী। মহিলা থেকে শিশুদের সম্মানরক্ষায়, তাদের উপর হওয়া অন্যায় অত্য়াচারের বিচার করতে তিনি বিদেশ পাড়ি দিতেও পিছপা হননি। তাঁর হাতের নাগাল ছাড়িয়ে পালাতে পারেনি অভিযুক্ত। সুদূর আরব থেকে 'কান ধরে' টেনে এনেছেন নাবালিকা ধর্ষণে অভিযুক্তকে।
2/5
১৯৯০ সালে কেরালায় জন্ম হয় মার্লিন জোসেফের। পুলিসের খাকি উর্দিটা ছোট থেকেই খুব পছন্দ ছিল। ছোট থেকেই শখ ছিল ওই পুলিসের উর্দিটা পরবেন। ২০১২ সালে সেই স্বপ্নপূরণ হয়। UPSC পরীক্ষায় সারা দেশে ১৮৮ তম স্থান অর্জন করেন মার্লিন জোসেফ। তারপর হায়দরাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল জাতীয় অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণের পর যোগ দেন সার্ভিসে।
photos
TRENDING NOW
3/5
২০১৯ সালে কেরালার কোল্লাম জেলার পুলিস কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেন মার্লিন। তারপরই ফাইলপত্তর ঘাঁটতে ঘাঁটতে তাঁর হাতে আসে ২ বছরের পুরনো একটি নাবালিকা ধর্ষণ মামলা। তদন্ত শুরু করে মার্লিন জানতে পারেন, অভিযুক্ত কেরল ছেড়ে আরবে পালিয়েছে। রিয়াধে আত্মগোপন করে রয়েছে। এরপরই অভিযুক্তকে ধরতে সোজা রিয়াধ পাড়ি মার্লিন জোসেফের।
4/5
5/5
মার্লিনের কথায়, সব মামলা-ই গুরুত্বপূর্ণ। তবে মহিলা ও শিশু সংক্রান্ত মামলাগুলি তাঁর মনকে খুব নাড়া দেয়। তিনি তাই আপ্রাণ চেষ্টা করেন সেগুলির মীমাংসা করার। উল্লেখ্য, Y20 সামিটের জন্য ভারতীয় প্রতিনিধিদের নেতৃত্বপ্রদানকারী সবচেয়ে কনিষ্ঠতম অফিসার ছিলেন মার্লিন জোসেফ। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি কেরালার সাইকিয়াট্রিস্ট ড. ক্রিস আব্রাহামের ঘরণী।
photos