1/9
2/9
photos
TRENDING NOW
3/9
4/9
এদিকে এদিন সকালে খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, বিধাননগরের মেয়র পদে সব্যসাচী দত্তকে রাখা হবে কি না, সেই বিষয়ে কাউন্সিলরদের মতামত নেওয়া হবে। আর সেই কারণেই মিটিং ডাকা হয়েছে। অন্যদিকে, মেয়রের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, বৈঠকে যাওয়ার আমন্ত্রণ নাকি পাননি সব্যসাচী দত্ত। যদিও তৃণমূলের অন্দরের খবর, বৈঠকে আসার জন্য বলতেই সব্যসাচীর বাড়িতে আসেন দোলা সেন।
5/9
শনিবার মধ্যমগ্রামে তৃণমূলের নির্বাচনী বৈঠকে গরহাজির ছিলেন সব্যসাচী দত্ত। তাতে ক্ষুব্ধ হন তৃণমূল নেত্রী। আর তারপরই শনিবার রাতে, রবিবার বিকেল ৩টেয় শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবে বিধাননগরের তৃণমূল কাউন্সিলরদের নিয়ে বৈঠক ডাকার কথা সামনে আসে। দলীয় নেতৃত্ব বৈঠক ডাকতেই সব্যসাচী দত্তকে কি মেয়র পদ থেকে সাসপেন্ড করা হবে? উসকে ওঠে সেই জল্পনা।
6/9
প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে যান মুকুল রায়। সব্যসাচী দত্তের সঙ্গে বাড়ি থেকে বেরিয়ে মুকুল রায় বলেন,''দাদা-ভাইয়ের সম্পর্ক। রাজনীতি, ক্রিকেট ও দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা চলেছে। ওর স্ত্রী খুব ভাল আলুর দম বানায়''। বিধাননগরের মেয়র দাবি করেন ,''কেউ যদি বাড়িতে আসতে চান, আসতে পারেন। সকলেই স্বাগত''। কিন্তু রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় হয়ে যায় এই ঘটনায়।
7/9
তাত্পর্যপূর্ণভাবে পরদিন শনিবারই মধ্যমগ্রামে তৃণমূলের নির্বাচনী বৈঠকে গরহাজির থাকেন সব্যসাচী দত্ত। যদিও উত্তর ২৪ পরগনায় তৃণমূলের জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক দাবি করেন, স্ত্রীর অসুস্থতার জন্য সব্যসাচী দত্ত আসতে পারেননি। কিন্তু পাশাপাশি তিনি এটাও বলেন, "তৃণমূলে কেউ অপরিহার্য নয়। এমনকি তিনি চলে গেলেও কোনও ফারাক পড়বে না।"
8/9
9/9
photos