ক্রেতার অর্ডার করা খাবার নিজে খেয়ে ডেলিভারি করছে জোম্যাটো বয়! ভিডিয়ো ভাইরাল
২০০৮ সালে দীপেন্দর গোয়েল ও পঙ্কজ চড্ডা মিলে জোম্যাটো নামের একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে। এই সংস্থা প্রায় দেড় লক্ষ্য রেস্তোরাঁর নানাবিধ তথ্য জনগনের কাছে তুলে ধরে। ১৪টি দেশের প্রায় ৫ কোটি মানুষ জোম্যাটো থেকে রেস্তোরারঁ খাবার, ঠিকানা, যোগাযোগের নম্বর ইত্যাদি সংগ্রহ করে থাকেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আপনি কি অনলাইনে অর্ডার করা খাবারের ভক্ত? কারণে, অকারণে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে খাবার অর্ডার করেন? তাহলে এই ঘটনায় আপনার কপালে ভাঁজ পড়বেই। ক্রেতার অর্ডার করা খাবারের কিছুটা খেয়ে ফের তা প্যাকিং করে ডেলিভারি বক্সে ভরে রাখতে দেখা যাচ্ছে জোম্যাটোর এক ডেলিভারি বয়কে! ঘটনা তামিলনাড়ুর মাদুরাইয় শহরের। ঘটার একটি ভিডিয়ো ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, জোম্যাটোর এক ডেলিভারি বয়, ডেলিভারি বক্স থেকে খাবার বের করে সেই খাবার নিজে খেয়ে আবার তা প্যাক করছে। অভিযোগ উঠেছে, ওই আধখাওয়া খাবার ক্রেতাকে পৌঁছে দিয়েছেন ওই ডেলিভারি বয়। ভিডিয়ো ভাইরাল হওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে জোম্যাটো কর্তৃপক্ষ। সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই বিষয়ে চটজলদি ব্যবস্থা গ্রহণ করছে তারা। বরখাস্ত করা হয়েছে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে।
What's happening? @Zomato @ZomatoIN @zomatocare
This is the service you're proud of?#NOTDONEZOMATO pic.twitter.com/sJYL7e1KbW— Miss Mansi (@Mansi1218) December 11, 2018
আরও পড়ুন- উর্জিতের ইস্তফা, বিজেপির বেগতিক ফলের আভাসে টাকার দামে ভারী পতন
We take food tampering very seriously.
For more details: https://t.co/cHuLX1Bs4n
— Zomato India (@ZomatoIN) December 10, 2018
প্রসঙ্গত, চলতি আর্থিক বছরে ৪৬৬ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে জোম্যাটো। যা তাদের গত বছরের তুলনায় ৪৪ শতাংশ বেশি। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে দীপেন্দর গোয়েল ও পঙ্কজ চড্ডা মিলে জোম্যাটো নামের একটি রেস্টোরেন্ট এগ্রিগেটর প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেন। প্রায় দেড় লক্ষ রেস্তোরাঁর নানাবিধ তথ্য গ্রাহকদের কাছে তুলে ধরে এই সংস্থা। ১৪টি দেশের প্রায় ৫ কোটি মানুষ জোম্যাটো থেকে রেস্তোরারঁ খাবার, ঠিকানা, যোগাযোগের নম্বর ইত্যাদি সংগ্রহ করে থাকেন। এই সংস্থায় প্রায় সাড়ে চার হাজার কর্মী রয়েছেন।