গোল্ড রাশের স্বপ্ন দেখা সাধুর পরিচয় নিয়ে ধোঁয়শা
গুপ্তধনের গল্পকে ঘিরে বিশাল কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে উন্নাওয়ের দৌণ্ডিয়াখেরা গ্রামে। পুরো কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে যিনি রয়েছেন, সেই শোভন সরকারকে ঘিরে রহস্য ক্রমশ জমাট বাঁধছে। এত কাণ্ড ঘটে চললেও,সাধুবাবাকে এখনও দেখা যায়নি। ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে তাঁর পরিচয় নিয়েও।
গুপ্তধনের গল্পকে ঘিরে বিশাল কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে উন্নাওয়ের দৌণ্ডিয়াখেরা গ্রামে। পুরো কর্মকাণ্ডের নেপথ্যে যিনি রয়েছেন, সেই শোভন সরকারকে ঘিরে রহস্য ক্রমশ জমাট বাঁধছে। এত কাণ্ড ঘটে চললেও,সাধুবাবাকে এখনও দেখা যায়নি। ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে তাঁর পরিচয় নিয়েও।
সোনার খোঁজ তো চলছেই। তার সঙ্গে সমান্তরাল ভাবে চলছে আরও একজনের খোঁজ। তিনি হলেন শোভন সরকার। উন্নাওয়ের দৌণ্ডিয়াখেরায় মিডিয়ার কাছে তিনি এখন মোস্ট ওয়ান্টেড। তাঁর স্বপ্নাদেশ সামনে আসার পরই শুরু হয়েছে এত বড় কর্মকাণ্ড। অথচ সেই বাবাজির নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না কিছুতেই। কিন্তু না থেকেও কেল্লাচত্বরে প্রবল ভাবে উপস্থিত সাধু শোভন সরকার।
অনেকেই বলছেন,বাবার বাক্য ফলবেই। কারও মতে শোভন সরকার বাঙালি। কারও মতে তিনি জাঠ। কিন্তু সঠিক পরিচয় এখনও জানা যায়নি। বাবাজি নাকি সচরাচর কারও সামনে আসেন না। অন্তরালেই থাকতে পছন্দ করেন। জিজ্ঞাসা করায় দু-একজন জানালেন সাধুর সঙ্গে তাঁদের সাক্ষাতের কথা।
কেল্লা চত্বরে উপস্থিত একজন বললেন, বাবাকে! হ্যাঁ দেখেছি, ওনার তো ৫৫ থেকে ৬০ বছর। উনি থাকেন বিঠুরে।
তবে অন্তরালে থাকলেও বাবাজির হাত যে লম্বা, তা বিলক্ষণ বুঝেছেন সকলেই। কারণ তাঁর স্বপ্নের কথা মুখ ফুটে বেরোতেই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর উদ্যোগে খনন শুরু করেছে এএসআই। এলাকার মানুষের কাছে শোভন সরকারের ভাবমূর্তি রীতিমতো সমাজসেবীর চেয়ে কোনও অংশে কম নয়।
কেল্লা চত্বরে অনেকের সঙ্গে কথা বলে শোভন সরকার সম্পর্কে বেশ কিছু ছেঁড়া ছেঁড়া তথ্য মিলেছে। তার মধ্যে রয়েছে সিবিআইয়ের প্রসঙ্গও।