Pegasus রিপোর্ট নিয়ে মঙ্গলবার সংসদে ঝড় তুলতে চলেছে TMC, নোটিস সুখেন্দুর
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি ল্যাবের ডিজিটাল ফরেন্সিক রিপোর্ট উদ্ধৃত করে একটি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, বিধানসভা ভোটের সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ফোনে আড়িপাতা হয়েছিল।
নিজস্ব প্রতিবেদন: পেগাসাস-কাণ্ডে ফোনে আড়িপাতার তালিকায় নাম রয়েছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) ও তৃণমূলের ভোটকৌশলী প্রশান্ত কিশোরের। আগামিকাল মঙ্গলবার সংসদের উভয়কক্ষে শাসক দলকে এই ইস্যুতে চেপে ধরতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
২৬৭ বিধি অনুযায়ী 'পেগাসাস প্রজেক্ট রিপোর্ট' নিয়ে আলোচনা চেয়ে নোটিস দিয়েছেন রাজ্যসভায় তৃণমূলের মুখ্য সচেতক সুখেন্দুশেখর রায় (Sukhendu Sekhar Roy)।
TMC MP Sukhendu Sekhar Roy has given a notice in Rajya Sabha under Rule 267, seeking suspension of all business to discuss the Pegasus Project report.
TMC to raise the issue in both Houses of the Parliament tomorrow.
— ANI (@ANI) July 19, 2021
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটি ল্যাবের ডিজিটাল ফরেন্সিক রিপোর্ট উদ্ধৃত করে একটি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, বিধানসভা ভোটের সময় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) ফোনে আড়িপাতা হয়েছিল। তাঁর ব্যক্তিগত সচিবও বাদ যাননি। তালিকায় আছেন তৃণমূলের ভোটকৌশলী প্রশান্ত কিশোর ও তাঁর ঘনিষ্ঠরা। এনিয়ে বিজেপিকে নিশানা করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটারে লেখেন, 'অভাগাদের জন্য দু'মিনিটের নীরবতা।ইডি, সিবিআই, এনআইএ, আয়কর দফতর, নির্বাচন কমিশন, বিজেপির অর্থ ও ক্ষমতা, পেগাসাসের চরবৃত্তি সত্ত্বেও বাংলায় মুখরক্ষা করতে পারলেন না অমিত শাহ। ২০২৪ সালে আরও ভালো করে প্রস্তুতি নিয়ে আসুন।'
Two Minutes of SILENCE for the SORE LOSERS!
Despite ALLIES like ED, CBI, NIA, IT, ECI , @BJP4India's money + might and #PegasusSpying Mr @AmitShah couldn't save his face in #BengalElections2021.
Please COME Prepared with Better RESOURCES in 2024!
— Abhishek Banerjee (@abhishekaitc) July 19, 2021
এ দিন অমিত শাহের ইস্তফা দাবি করেছেন লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী। তাঁর কথায়,'খতিয়ে দেখা হোক প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকাও।' বিরোধীদের অভিযোগ উড়িয়ে 'পেগাসাস' রিপোর্ট ফাঁসের সময় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কেন্দ্রের শাসক দল। তথ্য ও প্রযুক্তিমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের কথায়,'বিষয়টি স্পর্শকাতর। তা টেনে আনার পিছনে রয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশের গণতন্ত্রকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা হচ্ছে। বাদল অধিবেশনের আগের দিন রিপোর্ট ফাঁস কাকতালীয় হতে পারে না।' একই সুরে 'ক্রোনোলজি' স্মরণ করিয়ে দেন অমিত শাহ। তিনি বিবৃতি দিয়ে জানান,'নির্বাচিত ফাঁস ও হট্টগোলের সময় দেখে স্পষ্ট আপ ক্রোনোলজি সমঝিয়ে। বাধাদানকারীদের জন্য এই রিপোর্টটি তৈরি করেছে হট্টগোলকারীরা। হট্টগোলকারীরা হল আন্তর্জাতিক সংস্থা, ভারতের এগিয়ে যাওয়া তাদের পছন্দ নয়। আর বাধাদানকারীরা ভারতের রাজনৈতিক দলগুলি। তারাও চায় না দেশ অগ্রসর হোক। দেশের মানুষ এই ক্রোনোলজি ও যোগসাজশ বুঝতে সক্ষম।'
আরও পড়ুন- 'দাদা ও দাদা...তেলা হবে?' রাহুল-প্রিয়াঙ্কা নন, মোদীর বিপক্ষে দিদিই ভরসা Digvijay-র