তৃণমূল সাংসদ কে.ডি সিং-এর টাকাতেই হয়েছিল নারদ স্টিং অপারেশন, সিবিআই-এর কাছে চাঞ্চল্যকর দাবি ম্যাথুর
নারদ স্টিং অপারেশনের খরচ যুগিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ কে.ডি সিং। সিবিআই-এর কাছে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন নারদকর্তা ম্যাথু স্যামুয়েল। তদন্তকারীদের ম্যাথু জানিয়েছেন, তহেলকা সংস্থার দায়িত্ব নেওয়ার পর কে.ডি সিংই তাঁকে ৮০ লক্ষ টাকা দেন স্টিং অপারেশনের জন্য। কলকাতার হোটেলে থাকা, খাওয়ার যাবতীয় খরচও বহন করে কেডি-র সংস্থা অ্যালকেমিস্ট। কিন্তু, ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে তোলা স্টিং অপারেশনের ওই ফুটেজ সম্প্রচারে নিষেধ করেন কে.ডি সিং। ২০১৫ সালে ফুটেজ সহ তহেলকা ছাড়েন ম্যাথু স্যামুয়েল। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সেই ফুটেজ সম্প্রচার করা হয়। ২৪ ঘন্টার তরফে কে.ডি-র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দেখা যায় তাঁর ফোন সুইচড অফ।
ওয়েব ডেস্ক: নারদ স্টিং অপারেশনের খরচ যুগিয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ কে.ডি সিং। সিবিআই-এর কাছে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন নারদকর্তা ম্যাথু স্যামুয়েল। তদন্তকারীদের ম্যাথু জানিয়েছেন, তহেলকা সংস্থার দায়িত্ব নেওয়ার পর কে.ডি সিংই তাঁকে ৮০ লক্ষ টাকা দেন স্টিং অপারেশনের জন্য। কলকাতার হোটেলে থাকা, খাওয়ার যাবতীয় খরচও বহন করে কেডি-র সংস্থা অ্যালকেমিস্ট। কিন্তু, ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে তোলা স্টিং অপারেশনের ওই ফুটেজ সম্প্রচারে নিষেধ করেন কে.ডি সিং। ২০১৫ সালে ফুটেজ সহ তহেলকা ছাড়েন ম্যাথু স্যামুয়েল। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সেই ফুটেজ সম্প্রচার করা হয়। ২৪ ঘন্টার তরফে কে.ডি-র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে দেখা যায় তাঁর ফোন সুইচড অফ।
কিন্তু কীভাবে তৃণমূল নেতামন্ত্রীদের নাগাল পেলেন? CBI-এর এই প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন নারদ কর্তা। তিনি জানান কলকাতায় আসার পর ইসলাম নামে এক ট্যাক্সি চালকের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় তাঁর। সে নিয়ে যায় টাইগার মির্জা নামে এক ব্যক্তির কাছে। টাইগারের মাধ্যমে যোগাযোগ হয় তৃণমূল নেতার ইকবাল আহমেদের সঙ্গে। ইকবালই তাঁকে বিভিন্ন নেতামন্ত্রীর কাছে নিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন নারদ কর্তা। (আরও পড়ুন- নারদ মামলায় দুই আবেদনকারীকে তলব CBI-এর)