আবার নতুন করে গুলির লড়াই শুরু হয়েছে পাঠানকোটে
কিছুক্ষণের জন্য গোলা গুলি বন্ধ থাকলেও আবারও শুরু হয়েছে গুলির লড়াই। সেনা ঘাঁটির খুব কাছেই অকালগড় গ্রাম। সেই গ্রাম থেকেই অপহৃত এসপির গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই গ্রামের মধ্যেই সেনা এবং জঙ্গিদের মধ্যে গুলির লড়াই চলছে বলে শোনা গেছে।
ওয়েব ডেস্ক: কিছুক্ষণের জন্য গোলা গুলি বন্ধ থাকলেও আবারও শুরু হয়েছে গুলির লড়াই। সেনা ঘাঁটির খুব কাছেই অকালগড় গ্রাম। সেই গ্রাম থেকেই অপহৃত এসপির গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। ওই গ্রামের মধ্যেই সেনা এবং জঙ্গিদের মধ্যে গুলির লড়াই চলছে বলে শোনা গেছে। গুলির লড়াইতে নিহত ৪ জন জঙ্গি। বাকি ২জন জঙ্গির উদ্দেশ্যে চিরুনি তল্লাসি চালাচ্ছে সেনা বাহিনী। তবে সূত্র থেকে জানতে পারা গেছে, জঙ্গিরা সংখ্যায় অনেক বেশিও থাকতে পারে। তবে ওই অকালগড় গ্রামের একটি পরিতক্ত্য বাড়িতে লুকিয়ে রয়েছে জঙ্গিরা। সেখানেই গুলির লড়াই চলছে। মুহুর্মুহু গ্রেনেড বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ৫ জন সেনা কর্মী। সূত্র থেকে জানা গেছে ১ জন বায়ুসেনা কম্যান্ডো নিহত হয়েছেন। পাঠানকোটের ২ জায়গায় সংঘর্ষ।
বর্ষবরণের রাতে পঞ্জাবের পাঠানকোটে বায়ুসেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হানা। হামলা চালায় ৬জন জঙ্গি। টানা সাড়ে ৬ ঘণ্টা গুলির লড়াই। নিহত ৪ জঙ্গি। এক বায়ুসেনাকর্মী সহ হত দুই জওয়ান। ভোর তিনটে নাগাদ ক্যান্টনমেন্টে ঢুকে বেপরোয়া গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা।
সেনার পোশাকে ৬ জন জঙ্গি তিনদিক থেকে হামলা চালায়। জঙ্গিরা পুলিসের গাড়িতে এসেছিল বলে জানা গেছে। দিনের আলো ফুটতেই সেনার সঙ্গে অভিযানে নামে পঞ্জাব পুলিসের সোয়াত বাহিনী। বায়ুসেনার বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গরুড় কমান্ডো ফোর্স অভিযানে সামিল হয়। তলব করা হয় NSG-কে। নজরদারির কাজে নামানো হয় দুটি সেনাকপ্টার। ক্যান্টনমেন্টে জঙ্গি হানার কারণে সেনা পরিবারের সদস্যদের পণবন্দি করার আশঙ্কা তৈরি হয়। সেনাবাহিনীর তত্পরতায় শেষ বিপদ এড়ানো গেছে। হামলার পর থেকেই বন্ধ জম্মু-হিমাচল হাইওয়ে।