শিনা বোরা হত্যাকাণ্ড- মা ইন্দ্রাণীর জেল হেফাজত, ডিএনএ রিপোর্টে নিশ্চিত দেহাবশেষ শিনার

পুলিসি হেফাজতের মেয়াদ শেষ। ফের বান্দ্রা আদালতে পেশ ইন্দ্রাণী মুখার্জি, সঞ্জীব খান্না ও শ্যাম রাই। শিনাহত্যা কাণ্ডের জট কাটাতে আরও জেরার প্রয়োজনে ধৃত তিনজনকে। এই মর্মেই ফের সওয়াল করতে চলেছেন সরকারি আইনজীবী। তবে ইতিমধ্যেই ১৪ দিনের পুলিসের হেফাজতে ছিলেন ধৃত তিনজন। সেক্ষেত্রে এই দফায় ফের ধৃতদের হেফাজত নাও পেতে পারেন রাকেশ মারিয়ারা।

Updated By: Sep 7, 2015, 05:49 PM IST
শিনা বোরা হত্যাকাণ্ড- মা ইন্দ্রাণীর জেল হেফাজত, ডিএনএ রিপোর্টে নিশ্চিত দেহাবশেষ শিনার

ওয়েব ডেস্ক: পুলিসি হেফাজতের মেয়াদ শেষ। ফের বান্দ্রা আদালতে পেশ ইন্দ্রাণী মুখার্জি, সঞ্জীব খান্না ও শ্যাম রাই। শিনাহত্যা কাণ্ডের জট কাটাতে আরও জেরার প্রয়োজনে ধৃত তিনজনকে। এই মর্মেই ফের সওয়াল করতে চলেছেন সরকারি আইনজীবী। তবে ইতিমধ্যেই ১৪ দিনের পুলিসের হেফাজতে ছিলেন ধৃত তিনজন। সেক্ষেত্রে এই দফায় ফের ধৃতদের হেফাজত নাও পেতে পারেন রাকেশ মারিয়ারা।

সরকারি আইজীবীর আর্জির তীব্র বিরোধিতা করে সওয়াল করবেন ইন্দ্রাণীর আইনজীবী। তাঁর দাবি, শিনা হত্যাকাণ্ডে ইন্দ্রাণীকে ইতিমধ্যেই যথেষ্ট জেরা করেছে পুলিস। সেক্ষেত্রে নতুন করে আর জেরার প্রয়োজন নেই বলেই আর্জি ইন্দ্রাণীর আইনজীবীর।

এদিকে, শিনার চূড়ান্ত ডিএনএ রিপোর্ট পৌছেছে মুম্বই পুলিসের হাতে। পুলিস সূত্রে খবর, ইন্দ্রাণী রক্তের নমুনার দশটি ডিএনএ কোডের মধ্যে আটটির সঙ্গেই মিল রয়েছে দেহাবশেষ থেকে পাওয়া ডিএনএর।

গতকাল শিনা খুনে মিসিং লিঙ্কের খোঁজে ইন্দ্রাণীকে সঙ্গে নিয়ে পিটারের ওরলির বাড়িতে যায় পুলিস। ইন্দ্রাণীকে নিয়ে পাঁচতলা ফ্ল্যাটে তল্লাসি চালান গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর ওই ফ্ল্যাটের অনেক জায়গায় নথি রয়েছে যার হদিস শুধু ইন্দ্রাণীই জানেন। সেইসব নথি পেতেই ইন্দ্রাণীকে রবিবার পিটারের বাড়ি নিয়ে যায়। বাড়িটির গ্যারাজেও পুলিসকে নিয়ে য়ান ইন্দ্রাণী। ২০১২ সালের ২৪ এপ্রিল শিনাকে খুন করার পর তাঁর দেহ সেই গ্যারাজেই গাড়ির ভিতরে রাখা ছিল। রায়গড়ের জঙ্গল থেকে  উদ্ধার হওয়া দেহাবশেষ শিনারই। ইন্দ্রাণীর রক্তের সঙ্গে মিলে গেলে শিনার দেহাংশের ডিএনএ।

.