মুক্তির দাবিতে ধরনায় বসলেন সরবজিতের পরিবার

সরবজিতের মুক্তি নিয়ে বিভ্রান্তির পর দিল্লির রাজপথে ধর্নায় বসলেন তাঁর পরিবার। বৃহস্পতিবার সারাদিন দিল্লির যন্তরমন্তরে ধরনা দিলেন সরবজিতের আত্মীয় পরিজনেরা। এরই মাঝে সরবজিতের মুক্তি নিয়ে বিদেশমন্ত্রী এবং পাক হাইকমিশনে দরবার করেছেন তাঁরা।

Updated By: Jun 28, 2012, 11:36 PM IST

সরবজিতের মুক্তি নিয়ে বিভ্রান্তির পর দিল্লির রাজপথে ধর্নায় বসলেন তাঁর পরিবার। বৃহস্পতিবার সারাদিন দিল্লির যন্তরমন্তরে ধরনা দিলেন সরবজিতের আত্মীয় পরিজনেরা। এরই মাঝে সরবজিতের মুক্তি নিয়ে বিদেশমন্ত্রী এবং পাক হাইকমিশনে দরবার করেছেন তাঁরা। পাকিস্তানের জেলে বন্দি সরবজিত্ সিং ছাড়া পাচ্ছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এমন খবর আসার পর অনেকদিনের বিষন্নতা কেটে গেছিল পঞ্জাবের  বিখিউইন্দ গ্রামে। পাক সরকার রাতারাতি জানিয়ে দেয়, এ খবর ভুল। আসলে ফিরছেন সুরজিত্ সিং। ফের যন্ত্রণার মেঘ ঘনীভূত হয় সরবজিতের পরিবারে।
 
পাক সরকারের এমন নিষ্ঠুর প্রহসনের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার দিল্লির রাজপথে প্রতিবাদে নামে তাঁর পরিবার। সরবজিতের মুক্তির দাবিতে যন্তর মন্তরে ধর্নায় বসেন তাঁরা। সরবজিতের মুক্তির আবেদন জানানোর পাশাপাশি পাক সরকারের প্রতি ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। । তবে সাউথ ব্লকে বিদেশমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণার সঙ্গে কথা বলার পর অনেকটাই আশ্বস্থ সরবজিতের পরিবার। পাক হাইকমিশনেও দরবার করেছেন সরবজিতের পরিবার।  তবে সরবজিত ছাড়া না পেলেও সুরজিত্ সিংয়ের মুক্তিতে আনন্দিত সরবজিতের পরিবার।
 
অন্যদিকে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে বুধবার পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা মন্ত্রী রেহমান মালিক দাবি করেন, ভারতের পক্ষ থেকে সরবজিতের মুক্তির বিষয়ে পাক প্রেসিডেন্টের কাছে কোনও ফাইল পাঠানো হয়নি। পাকিস্তানের এই দাবিকে নস্যাত করে দিয়ে বৃহস্পতিবার সরবজিতের পরিবারের তরফে বলা হয়েছে, তাঁর মুক্তির বিষয়ে এ দেশের সরকার যা পদক্ষেপ নিচ্ছে, তাতে তাঁদের আস্থা রয়েছে।
 

.