সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে পাস বাংলাদেশের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময় বিল
ওয়েব ডেস্ক: দীর্ঘ চার দশকের অপেক্ষার অবসান। রাজ্যসভার পর এবার লোকসভাতেও পাস হয়ে গেল ঐতিহাসিক ছিটমহল বিনিময় বিল। পশ্চিমবঙ্গের জন্য তিন হাজার আট কোটি টাকার পুনর্বাসন-প্যাকেজও মঞ্জুর করেছে কেন্দ্র।এতদিন অবস্থাটা ছিল, না ঘর কা-না ঘাট কা। শুধুমাত্র নাগরিকত্বের অপেক্ষায় পেরিয়ে গেছে দীর্ঘ চার দশক।
ওয়েব ডেস্ক: দীর্ঘ চার দশকের অপেক্ষার অবসান। রাজ্যসভার পর এবার লোকসভাতেও পাস হয়ে গেল ঐতিহাসিক ছিটমহল বিনিময় বিল। পশ্চিমবঙ্গের জন্য তিন হাজার আট কোটি টাকার পুনর্বাসন-প্যাকেজও মঞ্জুর করেছে কেন্দ্র।এতদিন অবস্থাটা ছিল, না ঘর কা-না ঘাট কা। শুধুমাত্র নাগরিকত্বের অপেক্ষায় পেরিয়ে গেছে দীর্ঘ চার দশক।
শেষপর্যন্ত মিলল সেই অধিকার। কাটল অস্তিত্ব-সংকট। বুধবার রাজ্যসভার পর, বৃহস্পতিবার লোকসভাতেও পাস হয়ে গেল ছিটমহল বিনিময় বিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি মেনে, পশ্চিমবঙ্গের জন্য এদিন পুনর্বাসন-প্যাকেজও ঘোষণা করা হয়েছে। বিল পাস হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীকে এই বিষয়ে সমর্থন জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
Spoke to Sonia ji, Kharge ji, Jayalalithaa ji, Karunanidhi ji, Yechury ji, Mayawati ji, Mulayam Singh ji, Naveen Babu & Sharad Yadav ji.
— Narendra Modi (@narendramodi) May 7, 2015
I thanked these leaders for their support in the historic passage of the Bill that will mark a fresh chapter in our ties with Bangladesh.
— Narendra Modi (@narendramodi) May 7, 2015
I spoke to @PawarSpeaks ji & @laluprasadrjd ji & thanked them for their support in the passage of the India-Bangladesh Land Boundary Bill.
— Narendra Modi (@narendramodi) May 7, 2015
যথাযথ পুনর্বাসন-প্যাকেজ নিয়ে লোকসভায় এদিন মমতার দাবিকে সমর্থন করেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরীও।
কংগ্রেসের দাবি মেনে পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া ত্রিপুরা, মেঘালয়ের সঙ্গে অসমকেও ছিটমহল বিনিময় চুক্তির আওতায় রেখেছে কেন্দ্র। বিল পাসের পথ প্রশস্ত করার জন্য এদিন সোনিয়া গান্ধীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এর পাশাপাশিতিনি ধন্যবাদ জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
এদিনই ধন্যবাদ-বার্তা এসেছে বাংলাদেশের তরফ থেকেও।
এতদিনের দাবি-আন্দোলন-স্বপ্ন, সত্যি হওয়ার পর খুশি বাংলাদেশে থাকা ভারতীয় ছিটের বাসিন্দারা।
আগামী মাসে সম্ভবত বাংলাদেশ সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে চুক্তি সংক্রান্ত বাকি কাজ সেরে ফেলতে উদ্যোগী নয়াদিল্লি।