ঝিলামের বাঁধ ভাঙল, দাঁড়িয়ে দেখলেন ডাক্তার বাবু, তারপর একটা লড়াই
কার্যত মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে ফিরে এসেছেন। কিন্তু, এখনও তাড়া করে বেড়ায় আতঙ্কের সেই স্মৃতি। কীভাবে ভেঙে পড়েছিল ঝিলাম নদীর বাঁধ? কীভাবে কেটেছে তিন-তিনটে দিন? তবে সব ছাপিয়ে উঠে এসেছে সেনাবাহিনীর প্রশংসা। সবটাই শোনালেন কিষামগঞ্জ মেডিক্যাল কলেজের চক্ষু চিকিত্সক ডক্টর পরিমল।
শ্রীনগর: কার্যত মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে ফিরে এসেছেন। কিন্তু, এখনও তাড়া করে বেড়ায় আতঙ্কের সেই স্মৃতি। কীভাবে ভেঙে পড়েছিল ঝিলাম নদীর বাঁধ? কীভাবে কেটেছে তিন-তিনটে দিন? তবে সব ছাপিয়ে উঠে এসেছে সেনাবাহিনীর প্রশংসা। সবটাই শোনালেন কিষামগঞ্জ মেডিক্যাল কলেজের চক্ষু চিকিত্সক ডক্টর পরিমল।
কিষাণগঞ্জের MGM মেডিক্যাল কলেজের চক্ষু চিকিত্সক ডক্টর পরিমল। বন্ধুর বিয়েতে গিয়েছিলেন শ্রীনগরে। ছিলেন ঝিলাম নদীর পাড়ে শিবপুরা হোটেলে। আর সেই হোটেলে থেকেই দেখেছেন প্রকৃতির ধ্বংসলীলা। হোটেলের একতলা, দোতলা জলের তলায় চলে গিয়েছে। মৃত্যুভয়ে তিনতলাতেও থাকেননি ওরা। চলে গিয়েছেন এক্কেবারে ছাদে। টানা তিনদিন-তিনরাত। প্রহর গুনেছেন হোটেলের ছাদে বসে। একসময় এসে পৌছয় সেনা।
কার্যত প্রাণ হতে করে ফিরে এসেছেন। আতঙ্ক আজও যেন তাড়া করে ওঁকে। কিন্তু, সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতিকে পিছনে ফেলেই এই চক্ষু চিকিত্সক ডুব দিয়েছেন নিজের কাজে। সাধারণের সেবায়।