বন্দে মাতরম নয়, গাইতে হবে জনগণ, বিজেপির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে নয়া ফরমান
‘বন্দে মাতরম’ নয়, ‘জনগণমন’ গাওয়া উচিত প্রত্যেকের। বোর্ড মিটিং-এর আগে ও পরে গাইতে হবে বন্দে মাতরম, বিজেপির ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে এবার এভাবেই মত প্রকাশ করলেন মীরাটের নয়া পুরপ্রধান। তিনি বলেন, পুরসভার বোর্ড মিটিং-এর আগে ও পরে প্রত্যেকের ‘জনগণমন’ গাওয়া উচিত। সেখানে বন্দে মাতরম গাইতে হবে বলে কোনও বাধ্য বাধকতা নেই বলেই স্পষ্ট জানিয়েছেন মীরাটের বহুজন সমাজবাদী পার্টির সদস্য তথা নতুন পুরপ্রধান সুনীতা বর্মা।
নিজস্ব প্রতিবেদন : ‘বন্দে মাতরম’ নয়, ‘জনগণমন’ গাওয়া উচিত প্রত্যেকের। বোর্ড মিটিং-এর আগে ও পরে গাইতে হবে বন্দে মাতরম, বিজেপির ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে এবার এভাবেই মত প্রকাশ করলেন মীরাটের নয়া পুরপ্রধান। তিনি বলেন, পুরসভার বোর্ড মিটিং-এর আগে ও পরে প্রত্যেকের ‘জনগণমন’ গাওয়া উচিত। সেখানে বন্দে মাতরম গাইতে হবে বলে কোনও বাধ্য বাধকতা নেই বলেই স্পষ্ট জানিয়েছেন মীরাটের বহুজন সমাজবাদী পার্টির সদস্য তথা নতুন পুরপ্রধান সুনীতা বর্মা।
আরও পড়ুন : প্রকাশ্যে পোশাক নিয়ে টানাহেঁচড়া, ভাইরাল কলেজ পড়ুয়ার শ্লীলতাহানির ভিডিও
সম্প্রতি মীরাটের বিজেপির প্রাক্তন মেয়র হরিকান্ত আলুওয়ালিয়া বলেন, মীরাট পুরসভায় প্রত্যেককে বন্দে মাতরম গাইতে হবে। বোর্ড মিটিং-এর আগে, পরে প্রত্যেককে বন্দে মাতরম গাইতে হবে বলে দেওয়া হয় নির্দেশ। প্রত্যেকে যাতে দেশের উপর শ্রদ্ধাশীল হন এবং কাজের উপর মনোনিবেশ করতে পারেন, সেই কারণেই ওই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন হরিকান্ত আলুওয়ালিয়া। কিন্তু, বিএসপি-র নব নির্বাচিত পুরপ্রধান ক্ষমতায় এসে গোটা বিষয়টি উল্টে দেন।
তিনি বলেন, প্রত্যেককে জনগণমন গাইতে হবে। বন্দে মাতরম না গাইলেও চলবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সুনীতা বর্মার ওই সিদ্ধান্তের পরই তেড়ে ওঠে বিজেপি। বিষয়টি নিয়ে তারা পুরসভার বাইরে ও ভিতরে প্রতিবাদ করবে বলেও হয়েছে জানানো। প্রসঙ্গত, বোর্ড মিটিং-এর আগে ও পরে যে বা যাঁরা বন্দে মাতরম গাইছিলেন না, বিজেপির তাঁদের হুমকি দিচ্ছিল বলেও অভিযোগ। যদিও এ বিষয়ে বিএসপি-র তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।