নারদ-নারদ! তৃণমূলের ৫ সাংসদকে নোটিস লোকসভা নীতি কমিটির
ভোটের মধ্যেই ফের নারদ-অস্বস্তি শাসকদলের। সূত্রের খবর সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, কাকলি ঘোষদস্তিদার, শুভেন্দু অধিকারী, সুলতান আহমেদ ও সৌগত রায়- এই পাঁচ তৃণমূল সাংসদকে নোটিস পাঠিয়েছে লোকসভার নীতি কমিটি। যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে। সাংসদদের বক্তব্য পাওয়ার পরেই বৈঠক ডাকবে নীতি কমিটি। সেখানেই এই সাংসদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেবে নীতি কমিটি।
ওয়েব ডেস্ক : ভোটের মধ্যেই ফের নারদ-অস্বস্তি শাসকদলের। সূত্রের খবর সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, কাকলি ঘোষদস্তিদার, শুভেন্দু অধিকারী, সুলতান আহমেদ ও সৌগত রায়- এই পাঁচ তৃণমূল সাংসদকে নোটিস পাঠিয়েছে লোকসভার নীতি কমিটি। যত দ্রুত সম্ভব তাঁদের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে। সাংসদদের বক্তব্য পাওয়ার পরেই বৈঠক ডাকবে নীতি কমিটি। সেখানেই এই সাংসদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেবে নীতি কমিটি।
১১ মার্চ ২০১৬, রাজ্যে ভোটের ঠিক মুখেই নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনে তোলপাড় পড়ে যায় রাজ্য রাজনীতিতে। শাসকদলের বিরুদ্ধে বড়সড় হাতিয়ার পেয়ে যায় বিরোধীরা। শাসক-বিরোধী বাগযুদ্ধে উত্তাল হয় সংসদের দুই কক্ষই। লোকসভায় তীব্র বিতণ্ডায় জড়াতে দেখা যায় সিপিএমের মহম্মদ সেলিম এবং তৃণমূলের সৌগত রায়কে। স্টিং অপারেশনের তদন্তের দাবি জানায় বাম-কংগ্রেস-বিজেপি। এরপর ১৬ মার্চ ২০১৬, লোকসভার স্পিকার সুমিত্রা মহাজন নারদকাণ্ডের তদন্তভার দেন লোকসভার নীতি কমিটিকে।
লালকৃষ্ণ আদবাণীর নেতৃত্বে গঠিত লোকসভার নীতি কমিটি। তদন্তে নেমে নারদ নিউজের কর্ণধার ম্যাথু স্যামুয়েলের কাছ থেকে অসম্পাদিত ফুটেজ সংগ্রহ করেছে নীতি কমিটি। এবার অভিযুক্ত সাংসদদের লিখিত বক্তব্য পাওয়ার পরই বসবে নীতি কমিটির বৈঠক।