শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হাতে বেধড়ক মার, এটাই নাকি উচিত শিক্ষা!

শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হাতে বেধড়ক মার। এটাই নাকি উচিত শিক্ষা! এ অমানবিকতার হাত থেকে কিছুতেই যেন মুক্তি মিলছে না। দুদিন আগে, গত বৃহস্পতিবারও এমনই ঘটনা ঘটে। এক নয়, একাধিক। দমদমে সেন্ট স্টিফেন্স স্কুলে ক্লাস ফোরের ছাত্রীকে বেধড়ক পেটান এক শিক্ষিকা। দোষ বলতে, রোল নম্বর লিখতে ভুল করেছিল ওই ছাত্রী। চড় খেয়ে ছোট্ট মেয়েটির কান থেকে রক্ত বেরিয়ে এলেও, শিক্ষিকার আচরণে অনুতাপের কোনও চিহ্ন ছিল না। এমনই অভিযোগ ছাত্রীর পরিবারের।

Updated By: Aug 6, 2016, 06:48 PM IST
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হাতে বেধড়ক মার, এটাই নাকি উচিত শিক্ষা!

ওয়েব ডেস্ক: শিক্ষক-শিক্ষিকাদের হাতে বেধড়ক মার। এটাই নাকি উচিত শিক্ষা! এ অমানবিকতার হাত থেকে কিছুতেই যেন মুক্তি মিলছে না। দুদিন আগে, গত বৃহস্পতিবারও এমনই ঘটনা ঘটে। এক নয়, একাধিক। দমদমে সেন্ট স্টিফেন্স স্কুলে ক্লাস ফোরের ছাত্রীকে বেধড়ক পেটান এক শিক্ষিকা। দোষ বলতে, রোল নম্বর লিখতে ভুল করেছিল ওই ছাত্রী। চড় খেয়ে ছোট্ট মেয়েটির কান থেকে রক্ত বেরিয়ে এলেও, শিক্ষিকার আচরণে অনুতাপের কোনও চিহ্ন ছিল না। এমনই অভিযোগ ছাত্রীর পরিবারের।

কাটোয়াতেও ক্লাস ওয়ানের এক ছাত্রকে শিক্ষিকের রোষানলে পড়তে হয়। স্কুলের মধ্যেই বেধড়ক মারা হয় ওই ছাত্রকে। অসুস্থ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি পর্যন্ত করাতে হয়। অভিযোগ, অঙ্কের শিক্ষিকা পিয়ালী মোদক শুনেছিলেন ওয়ানের ওই ছাত্র শিক্ষিক-শিক্ষিকাদের নামে অশোভন কিছু কথা বলেছে। ওই শোনা কথার ভিত্তিতেই চলে বেধড়ক মার। এর পাশাপাশি বেঙ্গালুরুতেও, শাস্তি দিতে সাত বছরের ছাত্রীকে চামড়ার বেল্ট দিয়ে পেটান গৃহশিক্ষক। সেন্ট জোসেফ স্কুলের ক্লাস টু-র মেয়েটির অপরাধ ছিল, হোমওয়ার্ক ঠিকমতো না করা।

.