চাপের মুখে রোহিত ভেমুলার সহপাঠীদের বিরুদ্ধে সাসপেনশন তুলে নিল হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়
চাপের মুখে রোহিত ভেমুলার সহপাঠীদের বিরুদ্ধে সাসপেনশন তুলে নিল হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু, ছাত্রছাত্রীরা তাতে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আন্দোলনের তীব্রতা কমার লক্ষণ নেই। মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের দলিত অধ্যাপকরা প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেন। ক্ষুব্ধ ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়ে অধ্যাপকরাও একযোগে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় পরিস্থিতি আরও উত্তাল।
ওয়েব ডেস্ক: চাপের মুখে রোহিত ভেমুলার সহপাঠীদের বিরুদ্ধে সাসপেনশন তুলে নিল হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু, ছাত্রছাত্রীরা তাতে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আন্দোলনের তীব্রতা কমার লক্ষণ নেই। মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের দলিত অধ্যাপকরা প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেন। ক্ষুব্ধ ছাত্রছাত্রীদের পাশে দাঁড়িয়ে অধ্যাপকরাও একযোগে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সরব হওয়ায় পরিস্থিতি আরও উত্তাল।
বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসে হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল। সিদ্ধান্ত হয় শাস্তি প্রত্যাহারের। রোহিতের চার সহপাঠী আগের মতোই হোস্টেলে থাকা ও অন্যান্য সব সুযোগ-সুবিধা ফেরত পাবেন বলে জানান হয়। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত পত্রপাঠ খারিজ করেছে ছাত্রছাত্রীদের জয়েন্ট অ্যাকশন কমিটি। এদিন, বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরেই ইসি-র নির্দেশের কপি পোড়ান হয়।ইসি-র যে সাব কমিটি রোহিতদের বিরুদ্ধে শাস্তির নির্দেশ দেয় তাঁর মাথায় ছিলেন এক দলিত অধ্যাপক। বুধবার একথা বলেন স্মৃতি ইরানি। এদিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের দলিত অধ্যাপকরা দাবি করেন, এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলে তাঁদের কোনও প্রতিনিধিই নেই। মন্ত্রী তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান পরীক্ষা নিয়ামক সহ তেরো জন দলিত অধ্যাপক।
বৃহস্পতিবার, হায়দরাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বিশ্ববিদ্যালয়ে যান সিপিআই নেতারাও।হায়দরাবাদে দলিত ছাত্রের আত্মহত্যায় বিজেপি বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছেন রাজধানীর জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। আরব সাগরের পাড়েও চলছে স্লোগান।