ফেলানি হত্যা মামলায় পুনর্বিচার শুরু
পুনর্বিচার শুরু হল বাংলাদেশের কিশোরী ফেলানি খাতুন হত্যা মামলার। দুহাজার এগারো সালের সাতই জানুয়ারি ভোররাতে কোচবিহারের চৌধুরীহাটে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া টপকানোর সময় বিএসএফের গুলিতে মৃত্যু হয় ফেলানি খাতুনের। দীর্ঘক্ষণ ওই কিশোরীর দেহ আটকে ছিল কাঁটাতারে। ওই ছবি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর শুর হয় বিতর্ক। বাংলাদেশের দাবি মেনে দুহাজার তেরো সালের তেরোই অগাস্ট শুরু হয় এই ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া।
ব্যুরো: পুনর্বিচার শুরু হল বাংলাদেশের কিশোরী ফেলানি খাতুন হত্যা মামলার। দুহাজার এগারো সালের সাতই জানুয়ারি ভোররাতে কোচবিহারের চৌধুরীহাটে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া টপকানোর সময় বিএসএফের গুলিতে মৃত্যু হয় ফেলানি খাতুনের। দীর্ঘক্ষণ ওই কিশোরীর দেহ আটকে ছিল কাঁটাতারে। ওই ছবি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর শুর হয় বিতর্ক। বাংলাদেশের দাবি মেনে দুহাজার তেরো সালের তেরোই অগাস্ট শুরু হয় এই ঘটনার বিচার প্রক্রিয়া।
গোটা ঘটনায় বিএসএফ কর্মী অমিয় ঘোষের দিকেই অভিযোগের আঙুল তোলেন ফেলানি খাতুনের বাবা। যদিও জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্টের পাঁচ বিচারক অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেন। সেই রায় নিয়ে আপত্তি জানিয়ে মামলার পুনর্বিচারের নির্দেশ দেন বিএসএফ-এর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান বি ডি শর্মা। ফলে সোমবার বিএসএফ-এর একশো একাশি নম্বর ব্যাটেলিয়নের সদর কার্যালয় সোনারিতে ফের শুরু হয় মামলার পুনর্বিচার। মামলায় সাক্ষ্য দিতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসছেন ফেলানির বাবা-মামা এবং একজন আইনজীবী। এই মামলার সাক্ষীদের যাবতীয় তথ্য পরীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে বলেও বিএসএফ সূত্রে খবর।