চাপ বাড়ছে কেন্দ্রের ওপরে; সোমবার থেকে অনশন, ট্রাক্টর মার্চের হুমকি কৃষকদের
নতুন এক অভিযাগ তুলেছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। শনিবার তিনি বলেন, কৃষকদের আন্দোলন আর অরাজনৈতিক নেই। তাদের আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে বামপন্থী ও নকশালরা
নিজস্ব প্রতিবেদন: কেন্দ্রের ওপরে আরও চাপ বাড়াল দিল্লিতে আন্দোলনকারী কৃষকরা। কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে নারাজ কেন্দ্র। পাল্টা ওই দাবিতে অনড় কৃষকরাও। শনিবার এল এক নতুন হুমকি।
আরও পড়ুন-অনুব্রতের গড় বীরভূমে আত্মঘাতী 'বিজেপি'! হইচইকাণ্ড বোলপুরে
Farmers' trolleys coming from Punjab are being stopped. We appeal govt to allow farmers to reach Delhi...If govt doesn't accept our demands before 19th Dec, then we'll start a fast from the martyrdom day of Guru Tegh Bahadur on the same date: Farmer leader Gurnam Singh Charuni https://t.co/cqLpWFAaCU pic.twitter.com/G1wkNOeqFs
— ANI (@ANI) December 12, 2020
We'll foil any attempt by the Centre to fail our movement. Govt had made a few small attempts to divide us and instigate people of our movement. But, we will peacefully take this movement towards victory: Kamal Preet Singh Pannu, Leader, Sanyukta Kisan Andolan https://t.co/eOaPl8cQD8 pic.twitter.com/rGkzMwrmuh
— ANI (@ANI) December 12, 2020
সংযুক্ত কিষান আন্দোলন-এর নেতা কমল প্রীত সিং পান্নু সংবাদমাধ্যমে জানান, '১৪ ডিসেম্বর থেকে দিল্লির সিংঘু সীমান্তে একই স্টেজে অনশনে বসবেন সব কৃষক নেতারা। আমরা চাই সরকার ৩ কৃষি আইন প্রত্যাহার করুক। কোনও সংশোধনীতে আমরা বিশ্বাস করি না। কেন্দ্র আন্দোলন ভাঙার চেষ্টা করলেও শান্তিপূর্ণ উপায়ে আমাদের আন্দোলন চলবে।' শনিবার কমল প্রীত আরও বলেন, রবিবার রাজস্থানের শাহজাহানপুর থেকে কয়েক হাজার কৃষক ট্রাক্টর মার্চ শুরু করবেন। দিল্লি-জয়পুর সড়ক অবরোধ করবেন তাঁরা।
অন্যদিকে, কৃষক আন্দোলনের নেতা গুরানাম সিং চুরনি সংবাদমাধ্যমে জানান, পঞ্জাব থেকে চাষিদের ট্রলি আসছে তাকে আটকে দেওয়া হচ্ছে। সরকারের কাছ আমাদের আবেদন, আমাদের দিল্লি পৌঁছতে দেওয়া হোক। তবে সরকার আমাদের দাবি না মানলে আমার অনশন শুরু করব। তা চলবে গুরু তেগ বাহাদুরের মৃত্যু দিবস পর্যন্ত।
আরও পড়ুন-পৌষ মেলা বন্ধে সিলমোহর, এবার শুধুই পৌষ উত্সব বিশ্বভারতীতে
এদিকে, নতুন এক অভিযাগ তুলেছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। শনিবার তিনি বলেন, কৃষকদের আন্দোলন আর অরাজনৈতিক নেই। তাদের আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে বামপন্থী ও নকশালরা। দেশ বিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত হয়ে যারা জেলে রয়েছেন তাদের মুক্তির দাবি উঠছে কৃষক আন্দোলন থেকে। প্রসঙ্গত, এনিয়ে চাপানউতোর শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।