এসেল গ্রুপের ৯০ বছর পূর্তিতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে সকলের উপস্থিতি এবং শুভেচ্ছা
১৪ মে শুধুই আন্তর্জাতিক মাতৃদিবস নয়, ১৪ মে এসেল গ্রুপের জন্যও বড় গৌরবের দিন। আজ যে এসেল গ্রুপের ৯০ বছর পূর্তির মহা সমারোহ। আজ থেকে ৪০ প্রজন্ম আগে ডক্টর সুভাষ চন্দ্রের পূর্বপুরুষ, শ্রী লক্ষী নারায়ণ গোয়েল, শ্রী জওহরলাল গোয়েল এবং শ্রী অশোক কুমার গোয়েল আগ্রোহা থেকে ফতেপুর চলে আসেন, জীবন যাপনের জন্য। ৪০ প্রজন্ম পর, ১৯২৬ সালে তিন ভাই, শ্রী জগন্নাথ গোয়েঙ্কা (ডক্টর সুভাষচন্দ্রের ঠাকুর্দা) এবং তাঁর দুই ভাই ফতেপুরে একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর চেষ্টা করেন। তিন ভাই ঠিক করেন এবার তাঁরা ভদরায় যাবেন। ভদরা গঙ্গানগর জেলার একটি ছোট গ্রাম।
ওয়েব ডেস্ক: ১৪ মে শুধুই আন্তর্জাতিক মাতৃদিবস নয়, ১৪ মে এসেল গ্রুপের জন্যও বড় গৌরবের দিন। আজ যে এসেল গ্রুপের ৯০ বছর পূর্তির মহা সমারোহ। আজ থেকে ৪০ প্রজন্ম আগে ডক্টর সুভাষ চন্দ্রের পূর্বপুরুষ, শ্রী লক্ষী নারায়ণ গোয়েল, শ্রী জওহরলাল গোয়েল এবং শ্রী অশোক কুমার গোয়েল আগ্রোহা থেকে ফতেপুর চলে আসেন, জীবন যাপনের জন্য। ৪০ প্রজন্ম পর, ১৯২৬ সালে তিন ভাই, শ্রী জগন্নাথ গোয়েঙ্কা (ডক্টর সুভাষচন্দ্রের ঠাকুর্দা) এবং তাঁর দুই ভাই ফতেপুরে একটি ব্যবসা দাঁড় করানোর চেষ্টা করেন। তিন ভাই ঠিক করেন এবার তাঁরা ভদরায় যাবেন। ভদরা গঙ্গানগর জেলার একটি ছোট গ্রাম।
আরও পড়ুন পাঞ্জাবকে হেলায় হারাল পুনে, দেখে নিন প্লে অফে কোন চারটি দল কী অবস্থায়
কিন্তু ১৯২৬ সালে তিন ভাই নিজেদের ওই গুমটির ব্যবসায় সন্তুষ্ট হন না। তাঁদের যে উচ্চাকাঙ্খা অনেক বেশি। তাই তিনজনে মিলে এবার পাড়ি দেন সদলপুরে। হিসরের কাছে সদলপুরও একটি ছোট গ্রাম। সেখানেই তিনভাই মিলে এক শস্য বাজারে ব্যবসা শুরু করেন। কথায় বলে আদমপুর মাণ্ডি। সেই শুরু এসেল গ্রুপের পথ চলার শুরু।আজ তা কালের নিয়মে আদমপুর থেকে জি। হ্যাঁ, A (ADAMPUR) to Z (ZEE) জার্নিই বটে। দেশের প্রধানমন্ত্রীও অভিননন্দন এবং শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এসেল গ্রুপকে। দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে বড় বড় গুণী মানুষ, কিংবা সারা দেশের আম জনতারও শুভেচ্ছা পাথেয় করে এগিয়ে যাচ্ছে এসেল গ্রুপ। আজকের অনুষ্ঠানে দিল্লিতে, উপস্থিত রয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী থেকে বহু বিশিষ্ঠ মানুষ।
আরও পড়ুন জুনেই সবচেয়ে শক্তিশালী রকেটটি উত্ক্ষেপণ করতে চলেছে ISRO