কমিশনের কড়া নজরদারিতেই সম্পন্ন হতে চলেছে রাজ্যের ভোটপর্ব
নির্বাচন কমিশনের কড়া নজরদারিতেই সম্পন্ন হতে চলেছে রাজ্যের ভোটপর্ব। এখনও পর্যন্ত কমিশনের তত্পরতায় সেটাই স্পষ্ট। ক্রমেই বাড়ছে নজরদারদের নজরদারি। বাড়ছে সুষ্ঠ ভোটে কমিশনের ফরমানের সংখ্যাও।
ওয়েব ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের কড়া নজরদারিতেই সম্পন্ন হতে চলেছে রাজ্যের ভোটপর্ব। এখনও পর্যন্ত কমিশনের তত্পরতায় সেটাই স্পষ্ট। ক্রমেই বাড়ছে নজরদারদের নজরদারি। বাড়ছে সুষ্ঠ ভোটে কমিশনের ফরমানের সংখ্যাও।
ইতিমধ্যেই এসেছেন ভিন রাজ্যের ৫ জন মুখ্য নির্বাচনী অফিসার। জেলায় জেলায় পৌঁছেছেন বিশেষ পর্যবেক্ষকরাও। এবার জেলা শাসকদের উদ্দেশে ফের নয়া ফরমান জারি কমিশনের। দফতরে বসে নির্দেশ নয়। বরং সুষ্ঠ এবং অবাধ ভোট করাতে এবার মাঠে নেমে কাজ করতে হবে জেলার প্রশাসনিক কর্তাদের। ইতিমধ্যেই কমিশনের এই নির্দেশ পৌছেছে জেলার সদর দফতরে।
কমিশনের ১০ দাওয়াইয়ে বলা হয়েছে, প্রতিদিন স্পর্শকাতর, অতি স্পর্শকাতর এলাকায় যেতে হবে জেলাশাসক এবং মহকুমা শাসককে। কথা বলতে হবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে। সুষ্ঠ এবং অবাধ নির্বাচনের জন্যে ভোটারদের আশঙ্কামুক্ত করা প্রয়োজনীয়। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে রাখা চলবে না।
নিয়মিত এলাকায় টহলদারি চালাতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে। প্রতি জেলায় ২৪ ঘণ্টা কন্ট্রোল রুম থাকা বাধ্যতামূলক। আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে খুলতে হবে কন্ট্রোল রুম। কন্ট্রোল রুমেই অভিযোগ জানাতে পারবেন সাধারণ ভোটাররা। প্রয়োজনে এই কন্ট্রোল রুম থেকেই ভোটারদের সঙ্গেও যোগাযোগ প্রশাসনিক কর্তাদেরও। নির্দিষ্ট সময়ের অন্তরে রিপোর্ট দিতে হবে কমিশনে। বেচাল দেখলে যে কাউকেই রেয়াত করা হবে না জেলার প্রশাসনির কর্তাদেরকে এই নির্দেশে দিয়ে সেটাই আরও একবার বুঝিয়ে দিল কমিশন।