শেষ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে পাশ ভারতের মেয়ের
জীবনযুদ্ধে তাকে জোর করে হার মানানো হলেও, জীবনের শেষ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হলেন দিল্লির ধর্ষিতা তরণী। তিয়াত্তর শতাংশ নম্বর পেয়ে মেধা তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে তাঁর নাম। কিন্তু ফলাফল দেখে উচ্ছ্বসিত হওয়ার মানুষটাই আজ নেই। এইচ এন বি গাড়োয়াল ইউনিভার্সিটির ফিজিওথেরাপির ছাত্রী ছিলেন তিনি। কলেজ সাই ইনস্টিটিউটের ডিন হরিশ অরোরা তাঁর মা-বাবার হাতে এক লক্ষ আশি হাজার টাকার চেক তুলে দেবেন। যা পুরোটাই ওই ইন্সটিটিউটে তাঁর ভর্তির সময় খরচ হয়েছিল।
জীবনযুদ্ধে তাকে জোর করে হার মানানো হলেও, জীবনের শেষ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হলেন দিল্লির ধর্ষিতা তরণী। তিয়াত্তর শতাংশ নম্বর পেয়ে মেধা তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে তাঁর নাম। কিন্তু ফলাফল দেখে উচ্ছ্বসিত হওয়ার মানুষটাই আজ নেই। এইচ এন বি গাড়োয়াল ইউনিভার্সিটির ফিজিওথেরাপির ছাত্রী ছিলেন তিনি। কলেজ সাই ইনস্টিটিউটের ডিন হরিশ অরোরা তাঁর মা-বাবার হাতে এক লক্ষ আশি হাজার টাকার চেক তুলে দেবেন। যা পুরোটাই ওই ইন্সটিটিউটে তাঁর ভর্তির সময় খরচ হয়েছিল।
উত্তর প্রদেশের নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়েটি স্বপ্ন দেখেছিল চিকিতসক হওয়ার। মাসে পাঁচ হাজার টাকা আয়ের পাঁচ সদস্যের পরিবারে সবরকম আর্থিক ও সামাজিক প্রতিকূলকতার বিরুদ্ধে লড়াই করে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। শেষ বর্ষের এই ফলাফল জীবনে চলার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিত তাঁকে। কিন্তু তার আগেই থেমে যেতে হল তাঁকে।