তেলেঙ্গানায় এনকাউন্টারে খতম হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের ৪ অভিযুক্ত
কাকভোরে ঘটনা পুনর্নির্মাণের সময়ে পালানোর চেষ্টা করে তারা।
নিজস্ব প্রতিবেদন : হায়দরাবাদ গণধর্ষণ খুন কাণ্ডে এনকাউন্টার! পুলিসের গুলিতে খতম চার অভিযুক্তই। কাকভোরে ঘটনা পুনর্নির্মাণের সময়ে পালানোর চেষ্টা করে তারা। এরপরই তাদের ধাওয়া করে এনএইচ ৪৪ -এর ওপর গুলি চালায় পুলিস। যেখানে তরুণীর দেহ মিলেছিল তার খুব কাছেই হয় এনকাউন্টার (Encounter)।
Telangana Police: All four people accused in the rape and murder of woman veterinarian in Telangana have been killed in an encounter with the police. More details awaited. pic.twitter.com/AxmfQSWJFK
— ANI (@ANI) December 6, 2019
৮ নভেম্বর, হায়দরাবাদ থেকে ৫০ কিমি দূরে নৃশংস ঘটনাটি ঘটে। কোল্লুরু গ্রামের বাড়িতে ফেরার সময় রাত ৯টা নাগাদ সামশাবাদের তন্দুপল্লি টোল প্লাজার কাছে স্কুটির টায়ার ফেটে যায় ওই পশু চিকিত্সকের। ২৯ নভেম্বর ওই টোল প্লাজা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে শাদনগরে চাতানপল্লি সেতুর কাছে তরুণী চিকিত্সকের পোড়া দেহ উদ্ধার হয়। পুলিসের অনুমান ছিল, গণধর্ষণের (accused in the rape and murder) পর তাঁকে পুড়িয়ে দেওয়া হয় ।
Hyderabad: Senior Police officials arrive at the site of the encounter. All four accused in the rape and murder of woman veterinarian in Telangana were killed in an encounter with the police when the accused tried to escape while being taken to the crime spot. https://t.co/TB4R8EuPyr pic.twitter.com/7fuG87MP0m
— ANI (@ANI) December 6, 2019
স্থানীয় লোকজনের বয়ান ও সিসিটিভি ফুটেজের ভিত্তিতে চারজনকে আটক করে পুলিস। এরপর মহম্মদ আরিফ, নবীন, চিন্তাকুন্তা কেশাবুলু ও শিবাকে লাগাতার জেরা করে পুলিস। জেরার মুখে তাঁরা স্বীকার করে, শ্বাসরোধ করেই খুন করা হয়েছিল পশু চিকিত্সককে। এর পর প্রমাণ লোপাটের জন্যই তাঁর শবদেহ পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করে দুর্বৃত্তরা। হায়দরাবাদ গণধর্ষণ কাণ্ডের পর থেকে আক্রোশে ফুঁসতে থাকে গোটা দেশ। দেশের সর্বত্র প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন বিভিন্ন মহলের হাজার হাজার মানুষ। অপরাধীদের ফাঁসির দাবিতেও সুর চড়ান অনেকে। এরপরেই শুক্রবার কাকভোরে পুলিসের এনকাউন্টারে খতম চার অভিযুক্তই।
আরও পড়ুন- বিদ্বেষ মন নিয়ে বিজ্ঞান সাধনা হয় না, রাহুলের ‘দর্শন’ তর্জমা করল দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী