Afghanistan: যন্ত্রণায় হিন্দু, শিখরা, এবার বোঝা গেল কেন CAA দরকার: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
পড়শিদের নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন আনে মোদী সরকার (Modi Govt)।
নিজস্ব প্রতিবেদন: তালিবানের কব্জায় আফগানিস্তান। তার পর থেকে আতঙ্কে সেখানকার সংখ্যালঘু হিন্দু ও শিখরা। এর মধ্যে গুরুদ্বারে গিয়ে হিন্দু ও শিখদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে এসেছে তালিবানি সন্ত্রাসীরা। তবে সে প্রতিশ্রুতিতে ভরসা নেই সে দেশের সংখ্যালঘুদের। সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে ভারত সরকার। এই আবহে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দিলেন, কেন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন দরকার।
পড়শিদের নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দিতে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন আনে মোদী সরকার। ওই আইনের বিরোধিতায় সোচ্চার হয় বিরোধীরা। বর্তমান প্রেক্ষাপটে আফগানিস্তানের হিন্দু ও শিখদের জন্য ওই আইন কতটা দরকারি তা বোঝানোর চেষ্টা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী (Hardeep Singh Puri)। তিনি টুইটারে লেখেন,'পড়শি দেশে এখন তীব্র অস্থিরতা। যন্ত্রণার মধ্যে সময় কাটাচ্ছেন সেখানকার শিখ ও হিন্দুরা। এবার বোঝা গেল কেন নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন দরকার।'
আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, পারসি, জৈন ও খৃষ্ট্রান) ভারতে শরণ দেওয়ার জন্য নাগরিকত্ব আইনে সংশোধন করেছে মোদী সরকার। ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (Citizenship Amendment Act) নিয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তা ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে আইনে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সিএএ সংক্রান্ত বিধি এখনও তৈরি হয়নি। সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে,'সিএএ-র নিয়ম তৈরির জন্য লোকসভা ও রাজ্যসভার কমিটির কাছে ২০২২ সালের ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় চাওয়া হয়েছে।'
আরও পড়ুন- Afghanistan: আফগানিস্তান থেকে ভারতে নামলেই 'দু ফোঁটা' দিচ্ছে মোদী সরকার