বিয়েতে 'আস্থা' হারিয়ে বিবাহিত মানুষরা সংখ্যালঘু হচ্ছেন আমেরিকায়
বিয়েতে আস্থা হারাচ্ছে দুনিয়ার সুপারপাওয়ার দেশ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র! সমীক্ষা কিন্তু তাই বলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ের হার বা ম্যারেজ রেট একেবারে রেকর্ড তলানিতে ঠেকেছে। পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা এই গবেষণায় উঠে এল আমেরিকায় প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মধ্যে ৫১ শতাংশ মানুষ বিবাহিত। এমনও বলা হয়েছে এই সংখ্যাটা আরও কমে সংখ্যালঘু হতে চলেছে। অল্প বয়েসে বিয়ে করার প্রবণতাও রেকর্ড কমেছে আমেরিকায়। ক বছর আগেও মার্কিন মহিলাদের প্রথম বিয়ের বছর ছিল ২০.৩ বছর, এখন সেটা সাড়ে ২৬ বছর। ছেলেদের ক্ষেত্রে ২২.৮ বছর থেকে ২৮.৭ বছরে এসে দাঁড়িয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: বিয়েতে আস্থা হারাচ্ছে দুনিয়ার সুপারপাওয়ার দেশ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র! সমীক্ষা কিন্তু তাই বলছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ের হার বা ম্যারেজ রেট একেবারে রেকর্ড তলানিতে ঠেকেছে। পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা এই গবেষণায় উঠে এল আমেরিকায় প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মধ্যে ৫১ শতাংশ মানুষ বিবাহিত। এমনও বলা হয়েছে এই সংখ্যাটা আরও কমে সংখ্যালঘু হতে চলেছে। অল্প বয়েসে বিয়ে করার প্রবণতাও রেকর্ড কমেছে আমেরিকায়। ক বছর আগেও মার্কিন মহিলাদের প্রথম বিয়ের বছর ছিল ২০.৩ বছর, এখন সেটা সাড়ে ২৬ বছর। ছেলেদের ক্ষেত্রে ২২.৮ বছর থেকে ২৮.৭ বছরে এসে দাঁড়িয়েছে।
কিন্তু বিয়েতে এত অনীহা কেন আমেরিকায়? অনেকেই বলছেন, নতুন প্রজন্মের মার্কিনিরা বিয়েকে ঝামেলা ছাড়া আর কিছুই বলছেন না। বিয়েতে ব্যক্তি স্বাধীনতা কমে যায়, খেয়ালখুশিমত কাজ করা যায় না। তা ছাড়া পার্টনারের সঙ্গে মনের মিল প্রসঙ্গে একটা অনিশ্চিয়তা থেকে যায়। তাই বিয়েকে এড়িয়েই চলছেন মার্কিনিরা। তবে উল্টোমতও থাকছে। তাদের যুক্তি বিয়েকে এড়িয়ে চলার বিষয়টা ঠিক নয়। আসলে ব্যস্ত জীবনই এর জন্য দায়ী।