যৌনজীবনে গঞ্জিকায় ক্ষতি নেই, আছে মদে!
জীবনে হিসেব নিকেশের খাতায় নেশা আর যৌনতা সবসময়ই বেহিসেবি! বাজারে গিয়ে আলু পটলের দরাদরি আর জীবনে নেশায় নিয়ন্ত্রণ একটা দক্ষিণ পুল তো আরেকটা উত্তর পুল। এখানে কোনও দরাদরি হয় না, বরং একটু বেশি হলেই ভালো! মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তির মধ্যে 'নেশা' এবং 'কাম' এই দুই একে অপরকে জড়িয়েই থাকে সর্বদা। নেশায় যৌনতা আর যৌনতায় নেশা, এযেন একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এখন প্রশ্নটা হল, কোন নেশা যৌনতাকে প্রভাবিত করে? কোন নেশায় যৌনতায় অনীহা হয় কিংবা কোন নেশায় যৌনতা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে? ড্রাই অর্থাৎ গাঁজার নেশা আর অ্যালকোহলিক অর্থাৎ মদ-এই দুইয়ের মধ্যে যৌনতার ক্ষেত্রে কার প্রভাব বেশি?
ওয়েব ডেস্ক:জীবনে হিসেব নিকেশের খাতায় নেশা আর যৌনতা সবসময়ই বেহিসেবি! বাজারে গিয়ে আলু পটলের দরাদরি আর জীবনে নেশায় নিয়ন্ত্রণ একটা দক্ষিণ পুল তো আরেকটা উত্তর পুল। এখানে কোনও দরাদরি হয় না, বরং একটু বেশি হলেই ভালো! মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তির মধ্যে 'নেশা' এবং 'কাম' এই দুই একে অপরকে জড়িয়েই থাকে সর্বদা। নেশায় যৌনতা আর যৌনতায় নেশা, এযেন একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এখন প্রশ্নটা হল, কোন নেশা যৌনতাকে প্রভাবিত করে? কোন নেশায় যৌনতায় অনীহা হয় কিংবা কোন নেশায় যৌনতা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে? ড্রাই অর্থাৎ গাঁজার নেশা আর অ্যালকোহলিক অর্থাৎ মদ-এই দুইয়ের মধ্যে যৌনতার ক্ষেত্রে কার প্রভাব বেশি?
গবেষণা প্রাপ্ত উত্তরটা হল গাঁজা অনেক বেশি প্রভাব বিস্তার করে। সেক্ষেত্রে মানব দেহের উত্তেজনা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত করে, উদ্বেগ কমিয়ে আনে, যার ফলে দীর্ঘ সময় যৌনতা উপভোগ করা যায়। উল্টো দিকে মদ মানুষের হরমোনগুলোকে উজ্জীবিত করে এবং উদ্বেগ বাড়িয়ে দেয়, সেক্ষেত্রে 'পৈশাচিক' আচরণও করে ফেলেন অনেকেই। যা হয়ত কাম্য নয়।
গবেষণায় নারী ও পুরুষ দুই'ই মদের থেকে গাঁজায় বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করার কথা জানিয়েছেন। আবার গবেষণায় এই তথ্যও উঠে আসে, বয়সের ফারাকও এক্ষেত্রে একটা বড় ইস্যু। মদ বা গাঁজা সেক্ষেত্রে একটি আপেক্ষিক বিষয়, যে কোন মানুষ কোন নেশাকে বেশি প্রাধান্য দেবেন। ইউরোপ দেশগুলো এমনকি ভারতের মত এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য দেশগুলো গাঁজার প্র্যাকটিসকে বেশি পছন্দ করছেন বলে ওই গবেষণায় দাবি করা হয়েছে।