অতিরিক্ত ইন্টারনেট প্রীতির জেরে জেরবার সুখনিদ্রা
দেশ দুনিয়াকে মুহূর্তের মধ্যে হাতের মধ্যে এনে দিতে পারে ইন্টারনেট। শুক্তোর রেসিপি থেকে সিরিয়ার রাজনৈতিক সমস্যার হালহকিকত, মাউসের একটা ক্লিকেই মগজবন্দী। ব্যাস্ত জীবনের জেরে অসামাজিক অপবাদ ঘুচিয়ে দিতে ফেসবুক, টুইটারতো আছেই। কঠিন জীবনকে বেশ খানিকটা সহজ করে দিতে ইন্টারনেটের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সাম্প্রতিক সমীক্ষা ইন্টারনেট ব্যবহারের ভয়াবহ দিক তুলে ধরল। পৃথিবীতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রতি ১০জনের মধ্যে একজনের সুখের ঘুম কেড়ে নেয় অতিরিক্ত ইন্টারনেট প্রীতি।
দেশ দুনিয়াকে মুহূর্তের মধ্যে হাতের মধ্যে এনে দিতে পারে ইন্টারনেট। শুক্তোর রেসিপি থেকে সিরিয়ার রাজনৈতিক সমস্যার হালহকিকত, মাউসের একটা ক্লিকেই মগজবন্দী। ব্যাস্ত জীবনের জেরে অসামাজিক অপবাদ ঘুচিয়ে দিতে ফেসবুক, টুইটারতো আছেই। কঠিন জীবনকে বেশ খানিকটা সহজ করে দিতে ইন্টারনেটের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সাম্প্রতিক সমীক্ষা ইন্টারনেট ব্যবহারের ভয়াবহ দিক তুলে ধরল। পৃথিবীতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রতি ১০জনের মধ্যে একজনের সুখের ঘুম কেড়ে নেয় অতিরিক্ত ইন্টারনেট প্রীতি।
নিটল নামের এক সংস্থা গত ডিসেম্বর ২০০০জনের উপর একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। সেই সমীক্ষায় উঠে এসেছে ৫০% মানুষই জানিয়েছেন ঘুমের সময় তাঁরা ইন্টারনেটে উঁকিঝুঁকি মারেন।
প্রতি পাঁচজনে একজন জানিয়েছেন রাতে ঘুমের সময় তাঁরা টুইটার, ইমেল, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দেখেন। কোনও কিছু যাতে চোখ এড়িয়ে চলে না যায় সেই আতঙ্কে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারেন না অধিকাংশ। ১০জনের মধ্যে মাত্র একজন জানিয়েছেন ইন্টারনেট তাঁদের সুখনিদ্রা কেড়ে নিতে পারে না।
এই সমীক্ষায় উঠে এসেছে ২০০০জনের অর্ধেক, খাওয়াদাওয়ার পর টিভি দেখার ১৫মিনিটের মধ্যে বিছানায় শুতে যান। বাকি অর্ধেকের প্রতি পাঁচজনের মধ্যে দু`জন রাতে শোয়ার আগে সোশ্যাল মিডিয়া বা মেল চেক করতে বসেন। আর প্রতি পাঁচজনে তিনজন `এই বুঝি কিছু নজরের আড়ালে রয়ে গেল` এই আতঙ্ক নিয়ে শুতে যান। ফলে তাঁদের ঘুমেরও দফারফা হয়।