সিসিটিভির জালে নজরবন্দি মহাকরণ
লক্ষাধিক টাকা খরচ করে, দেড় বছরের মাথায় আবার নতুন করে সাজানো হচ্ছে মহাকরণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘর। সাজানো হচ্ছে সাংসদ মুকুল রায়ের মহাকরণের অফিস। নতুন করে সাজানো হচ্ছে মুখ্যসচিব অর্থসচিবের অফিস ঘর। একই সঙ্গে মহাকরণে নিরাপত্তা আটোসাটো করতে বসানো হচ্ছে আরও ২৭টি সিসিটিভি। যদিও অনেকের বক্তব্য মন্ত্রী-আমলা ও সাংবাদিকদের ওপর নজরদারি করতেই এতও ক্যামেরার তোড়জোড়।
লক্ষাধিক টাকা খরচ করে, দেড় বছরের মাথায় আবার নতুন করে সাজানো হচ্ছে মহাকরণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘর। সাজানো হচ্ছে সাংসদ মুকুল রায়ের মহাকরণের অফিস। নতুন করে সাজানো হচ্ছে মুখ্যসচিব অর্থসচিবের অফিস ঘর। একই সঙ্গে মহাকরণে নিরাপত্তা আটোসাটো করতে বসানো হচ্ছে আরও ২৭টি সিসিটিভি। যদিও অনেকের বক্তব্য মন্ত্রী-আমলা ও সাংবাদিকদের ওপর নজরদারি করতেই এতও ক্যামেরার তোড়জোড়।
মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর আমুল পালটে, নতুন করে সাজিয়েছিলেন মহাকরণে তাঁর অফিস ঘরটি। দেড় বছরের মাথায় ফের আবার নতুন করে সাজছে মুখ্যমন্ত্রীর দফতর। নতুন করে রং করা হচ্ছে। মেঝে পাল্টে কাঠের করা হচ্ছে। বদলে ফেলা হচ্ছে পুরানো অনেক কিছুই। পরিবর্তন হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর অফিসের আ্যান্টি চেম্বারও। এবার খরচ হচ্ছে প্রায় ছয় লাখ টাকা। শুধু মুখ্যমন্ত্রী নয়, মহাকরণে নতুন করে তৈরি হচ্ছে সংসাদ মুকুল রায়ের জন্য অফিস ঘর। রেল মন্ত্রী থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর মুকুল রায়কে রাজ্যের পরিবহন বিষয়ক উপদেষ্টা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মহাকরণে মুকুল রায়ের অফিস হচ্ছে প্রাক্তন সেচমন্ত্রী মানস ভুঁঞার ছেড়ে আসা অফিস ঘরে। সাজানো হচ্ছে সেই অফিস ঘরও। লাগানো হচ্ছে ইতালিয়ান ওয়াল পেপার। বদলাচ্ছে অনেককিছু। একই ভাবে নতুন করে সাজানো হচ্ছে মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র ও অর্থ সচিবের অফিস ঘরও।