ভিআইপি রোড বরাবর পানশালাগুলিতে যেভাবে চুটিয়ে চলছে দেহ ব্যবসা
পেশার পোশাক, ডান্সিং বারে গান গাওয়া। আসলে যৌন শ্রমিক। ভিআইপি রোড বরাবর পানশালাগুলিতে চুটিয়ে চলছে এই ব্যবসা। এক একজন তরুণীকে ব্যবহার করে মাসে রোজগার প্রায় দেড়লক্ষ টাকা।
ওয়েব ডেস্ক: পেশার পোশাক, ডান্সিং বারে গান গাওয়া। আসলে যৌন শ্রমিক। ভিআইপি রোড বরাবর পানশালাগুলিতে চুটিয়ে চলছে এই ব্যবসা। এক একজন তরুণীকে ব্যবহার করে মাসে রোজগার প্রায় দেড়লক্ষ টাকা।
আরও পড়ুন- কলকাতার এই এলাকায় একাধিক ফ্ল্যাটে মধুচক্রের আসর!
বাগুইআটি থেকে কৈখালি। ভিআইপি রোড বরাবর এই দৈর্ঘ্যের দুপাশে ৭০টি পানশালা। যার মধ্যে পঞ্চাশটিই ডান্স বার। রেজিস্ট্রেশন অবশ্য সিঙ্গিং বার হিসেবেই। অভিযোগ ছিল। প্রমাণ ছিল না। ২০১৫ সালে প্রথম অভিযোগ করেন মুম্বইয়ের এক তরুণী। কাজের নাম করে এনে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়।
আরও পড়ুন- পুলিসের নাকের ডগাতেই যেভাবে শাখাপ্রশাখা ছড়িয়েছিল পানশালার আড়ালে দেহব্যবসা
প্রথম অভিযোগ পেয়েই অসাধু ব্যবসা উপড়ে ফেলতে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিধাননগর পুলিস। ২০১৫ সালে কমপক্ষে ১০০টি মামলা রুজু করে একের পর এক নারীপাচার চক্র ফাঁস হয়। তবে ডান্সবারের আড়ালে দেহব্যবসা যে শিকড়শুদ্ধ উপড়ে ফেলা যায়নি, তা আজমলের ধরা পড়াতেই দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। কারণ, এই দুষ্টচক্র চলে রীতিমতো শৃঙ্খলার সঙ্গে। দেহ ব্যবসার আড়কাঠির নেটওয়ার্ক ছড়ানো দেশজুড়ে। কাজের টোপ দিয়ে গরিব বাড়ির মেয়েদের ভুলিয়ে আনে আড়কাঠিরা। ডান্সবারে কাজের নাম করে তাদের নামিয়ে দেওয়া হয় দেহ ব্যবসায়।