টেট পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে ট্রেন থেকে পড়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন রীতা দাস। বৃহস্পতিবার এসএসকেএম হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। পরিজনদের অভিযোগ, চিকিত্সায় গাফিলতির কারণে রীতা দাসের মৃত্যু হয়েছে। পুলিসেও অভিযোগ দায়ের করবে রীতার পরিবার।
টেট পরীক্ষার দিন চূড়ান্ত অব্যবস্থার সাক্ষী থেকেছে গোটা রাজ্য। বাসে ট্রেনে বাদুরঝোলা ভিড় প্রশ্নের মুখে ফেলেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ব্যবস্থা নিয়ে। একত্রিশে মার্চ পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে ট্রেন থেকে পড়ে আহত হন রীতা দাস। চোট লাগে তাঁর মাথায় ও চোয়ালে। টানা ২৫ দিন এসএসকেএম হাসপাতালে লড়াই চালানোর পর মৃত্যু হয় তাঁর।
রীতার পরিবারের অভিযোগ, রীতার মৃত্যুর জন্য শুধুমাত্র প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ নয় দায়ী এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও। চিকিত্সায় গাফিলতিতে রীতার মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করলেন রীতার মা ও দিদি।
এদিন হাসপাতাল থেকে রীতার মৃতদেহ নিয়ে আসা হয় সোনারপুরে এপিজে কলোনির বাড়িতে। চিকিত্সায় গাফিলতির অভিযোগ এনেছেন সিপিআইএম নেতা সুজন চক্রবর্তী।
চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ আনল টেট পরীক্ষার বলি রীতার পরিবার