প্রত্যাখ্যান রুখতে কঠোর অবস্থান ট্যাক্সি মালিক সংগঠনের
যাত্রী প্রত্যাখ্যান ঠেকাতে এবার পুলিসের পাশাপাশি কঠোর অবস্থান নিল ট্যাক্সি মালিক সংগঠন। এ বিষয়ে ছটি সংগঠন এক যোগে অভিযানে নেমেছে। অন্যদিকে সরকারের অভিন্ন আঞ্চলিক পারমিট নীতির প্রতিবাদে বাইশে নভেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ডাকায় ফের রাজ্যের পরিবহণ ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ভাড়া বাড়িয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু বন্ধ হয়নি যাত্রী প্রত্যাখ্যান। এ নিয়ে জনমানসে ক্রমশ বাড়ছিল ক্ষোভ। অবশেষে পুলিসের পাশাপাশি শহরের সব কটি ট্যাক্সি সংগঠন যাত্রী প্রত্যাখ্যান ঠেকাতে কড়া পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করল। কোনও চালকের বিরুদ্ধে পরপর তিনবার যাত্রী প্রত্যাখ্যানের অভিযোগ উঠলে তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের কথা জানালেন ছটি ট্যাক্সি সংগঠনের সমণ্বয় কমিটির নেতা বিমল গুহ।
যাত্রী প্রত্যাখ্যান ঠেকাতে এবার পুলিসের পাশাপাশি কঠোর অবস্থান নিল ট্যাক্সি মালিক সংগঠন। এ বিষয়ে ছটি সংগঠন এক যোগে অভিযানে নেমেছে। অন্যদিকে সরকারের অভিন্ন আঞ্চলিক পারমিট নীতির প্রতিবাদে বাইশে নভেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট ডাকায় ফের রাজ্যের পরিবহণ ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিয়েছে। ভাড়া বাড়িয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু বন্ধ হয়নি যাত্রী প্রত্যাখ্যান। এ নিয়ে জনমানসে ক্রমশ বাড়ছিল ক্ষোভ। অবশেষে পুলিসের পাশাপাশি শহরের সব কটি ট্যাক্সি সংগঠন যাত্রী প্রত্যাখ্যান ঠেকাতে কড়া পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করল। কোনও চালকের বিরুদ্ধে পরপর তিনবার যাত্রী প্রত্যাখ্যানের অভিযোগ উঠলে তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের কথা জানালেন ছটি ট্যাক্সি সংগঠনের সমণ্বয় কমিটির নেতা বিমল গুহ।
কোনও ট্যাক্সি যাত্রী প্রত্যাখ্যান করলে লিখিত আকারে সেই ট্যাক্সির বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে চালু হল ফ্যাক্স হেল্পলাইন। যার নম্বর ২৪১৯০৫৭০। এছাড়াও মৌখিক অভিযোগ জানাতে সকাল দশটা থেকে সন্ধে ছটা পর্যন্ত খোলা থাকবে আরও কয়েকটি হেল্পলাইন। যোগাযোগের নম্বরগুলি হল: ২৪৭৫-৩৫০৫, ২৪৭৪-২২৪৯, ২৪৭৫-৩২২৫, ৯৪৩৩২১৭১৮৬, ৯৮৩০০২০৫৭৯, ৯৮৩১৬৫৫৪৮০, ৯৩৩১৯৪৯৩৪৬
পাশাপাশি ট্যাক্সিচালক যখন খেতে যাবেন বা যখন তার গাড়ি গ্যারেজে নিয়ে যাবেন, তখন টিফিন ও গ্যারাজ বোর্ড ট্যাক্সির সামনে ডিসপ্লে করার অনুমতি চেয়ে পরিবহণমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানিয়েছেন ট্যাক্সি মালিকরা। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের অভিন্ন আঞ্চলিক পারমিট নীতির প্রতিবাদে আগামী বাইশে নভেম্বর থেকে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে যাচ্ছে কন্ট্র্যাক্ট গাড়ির মালিকরা। তাঁদের অভিযোগ, ঠাকুরপুকুর থেকে কোনও একজন যাত্রী যদি সেক্টর ফাইভে যান, তাহলে সেই গাড়িকে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, উত্তর চব্বিশ পরগনা এবং কলকাতা হয়ে যেতে হয়। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট জেলাভিত্তিক পারমিট দিলে, তাঁদের পক্ষে আর ব্যবসা চালানো সম্ভবপর হবে না। এই ধর্মঘটে সামিল হচ্ছে সাড়ে তিন হাজার চাটার্ড ও স্কুল বাস, যাতে প্রতিদিন যাতায়াত করেন দেড় লক্ষ যাত্রী।