বিতর্কের জালে এসএসসি
আবার বিতর্কে জড়িয়ে গেল রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশনের নাম। বাতিল যোগ্য খাতাকে বৈধতা দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিরুদ্ধে। কোনও খাতায় নেই ইন্ভিজিলেটরে সই, আবার কোনও খাতায় নেই পরীক্ষার্থীর সই। এমন বহু খাতাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আসরে নামার অভিযোগ উঠল খোদ স্কুল সার্ভিস কমিশন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী এই ধরনের যেকোনও খাতাই বাতিল যোগ্য।
আবার বিতর্কে জড়িয়ে গেল রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশনের নাম। বাতিল যোগ্য খাতাকে বৈধতা দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিরুদ্ধে। কোনও খাতায় নেই ইন্ভিজিলেটরে সই, আবার কোনও খাতায় নেই পরীক্ষার্থীর সই। এমন বহু খাতাকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আসরে নামার অভিযোগ উঠল খোদ স্কুল সার্ভিস কমিশন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী এই ধরনের যেকোনও খাতাই বাতিল যোগ্য। কিন্তু তাহলে কেন এভাবে এবছর মুচলেকা লিখিয়ে খাতাকে বৈধ করার চেষ্টা। প্রশ্ন উঠছে সত্যিই কি পরীক্ষার হলে খাতাগুলো ব্যবহার করা হয়েছিল? পরে অন্য কোনও জায়গা থেকে খাতাগুলো যে ঢোকানো হয়নি তারই বা প্রমান কি? শুধু তাই নয়, অন্যান্যবার তো এভাবে তাদের মুচলেকা দিতে হয়না সেক্ষেত্রে এবার কি বিশেষ কারণে সেই প্রয়োজন দেখা দিল সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলছেন শিক্ষকরা। সত্যিই যে তারা ওই খাতায় সই করেননি, তারই বা প্রমান কি? এস এস সি কর্তৃপক্ষ অবশ্য এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া জানাতে রাজি হয়নি।
যেসব সেন্টারে পরীক্ষা হয়েছিল সেসব সেন্টারে প্রধানদের ডেকে কমিশন বলছে মুচলেখা দিতে। কী থাকবে সেই মুচলেখায়? সেন্টার প্রধানদের লিখে দিতে হবে যে, যে সব খাতায় পরীক্ষার্তীর সই নেই, পরীক্ষার্থীর সইয়ে গরমিল রয়েছে, যে সব খাতায় পরীক্ষা হলের গার্ডের সই নেই সব কিছুই পরীক্ষাকেন্দ্রের ত্রুটির জন্য হয়েছে। কিন্তু কেন এই মুচলেখা ? সাধারণ নিয়মে এই ধরনের সব খাতাই বাতিল যোগ্য। ফলে স্বভাবতই উঠে আসছে বেশকিছু প্রশ্ন।