এসএসসি চেয়ারম্যানের পদ থেকে ইস্তফা চিত্তরঞ্জন মণ্ডলের

স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-র চেয়ারম্যানের পদ থেকে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিলেন চিত্তরঞ্জন মণ্ডল। শিক্ষা দফতরের তরফে তাঁকে মৌখিকভাবে সরে যেতে বলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। কিন্তু একথা স্বীকার করেননি শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ঠিক কী কারণে এই পদত্যাগ তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদ থেকে শৌভিক ভট্টাচার্যের ইস্তফার তিন দিনের মধ্যেই পদ ছাড়লেন এসএসসির চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল। 

Updated By: Oct 26, 2013, 09:24 AM IST

স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)-র চেয়ারম্যানের পদ থেকে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিলেন চিত্তরঞ্জন মণ্ডল। শিক্ষা দফতরের তরফে তাঁকে মৌখিকভাবে সরে যেতে বলা হয়েছিল বলে অভিযোগ। কিন্তু একথা স্বীকার করেননি শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ঠিক কী কারণে এই পদত্যাগ তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদ থেকে শৌভিক ভট্টাচার্যের ইস্তফার তিন দিনের মধ্যেই পদ ছাড়লেন এসএসসির চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল। 
তৃণমূল শিক্ষা সেলের এই প্রাক্তন প্রধানের সঙ্গে দলেরই এক শীর্ষ নেতার বেশ কয়েকদিন ধরে বিরোধ চলছিল বলে তৃণমূলের অন্দরের খবর। সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র দলীয় সমর্থকদেরই চাকরি দিতে হবে বলে চাপ দিচ্ছিলেন ওই নেতা। গোটা বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছিলেন চিত্তরঞ্জন মণ্ডল। চেয়ারম্যান সরে দাঁড়াতে অস্বীকার করলেন। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠালেন এসএমএস। বললেন মুখ্যমন্ত্রী সরালেই তিনি সরবেন।
তৃণমূলের শিক্ষা সেলের এই প্রাক্তন প্রধান আটানব্বই সাল থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত। তা সত্ত্বেও তাঁর এভাবে সরে যাওয়া কৌতূহল বাড়িয়েছে। প্রশ্ন উঠছে তবে কী সব জেনেও ব্যবস্থা নিলেন না মুখ্যমন্ত্রী? অনেকেরই ধারনা অন্য কোনও শিক্ষা সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানে চিত্তরঞ্জন মণ্ডলকে নিয়োগ করতে পারে সরকার। সেক্ষেত্রে একদিকে যেমন স্কুল সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীদের নিয়োগ করা সহজ হবে, অন্যদিকে তেমনই দলের মুখও বাঁচবে। 

.