টেলিভিশনে দেখতে পাবেন না যে দৃশ্য, 'দিদি একটা সেলফি'! 'দিদি একটা ছবি প্লিজ'!
একুশের সভাস্থল থেকে
![টেলিভিশনে দেখতে পাবেন না যে দৃশ্য, 'দিদি একটা সেলফি'! 'দিদি একটা ছবি প্লিজ'! টেলিভিশনে দেখতে পাবেন না যে দৃশ্য, 'দিদি একটা সেলফি'! 'দিদি একটা ছবি প্লিজ'!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/07/21/61258-6selfie.jpg)
২১ ক্যামেরায় একুশের জনসভার লাইভ কভারেজ একমাত্র ২৪ ঘণ্টার পর্দায়। টেলিভিশন স্ক্রিনে ওত জায়গাই নেই যত ছবি যত ঘটনার সাক্ষী থাকছে আমাদের সাংবাদিকরা। এমন আরও অনেক ছবি সভার অন্দর মহলে ঘটে যাচ্ছে, তা একেবারে এক্সক্লুসিভলি আপনাদের সামনে তুলে ধরছে ২৪ ঘণ্টা ডট কম। সভাস্থলের রাজনৈতিক কচকচানির বাইরেও রয়েছে এমন সব ঘটনা যা জানলে আপনি অবাকই হবেন। এমন দুই ঘটনার সাক্ষী ২৪ ঘণ্টা ডট কমের প্রতিনিধি, যা শেয়ার করে নিচ্ছি আপনাদের সঙ্গে।
ঘড়ির কাঁটায় তখন ১১ টা পেরিয়ে ১২ টার দিকে ছুঁই ছুঁই। সভাস্থলে মমতা ব্যনার্জি আসেননি। কালীঘাট থেকে বেড়িয়েছেন। মঞ্চের পিছনের রাস্তা দিয়ে একে একে আসছেন সাংসদ, বিধায়করা। এমন অনেকবারি দেখা গেল বিধানসভার বিধায়ককে চিনতেই পারলেন না পুলিস আধিকারিকরা। নিজের পরিচয় দিয়ে ভিতরে ঢুকতে হয়েছে লোকসভার সাংসদ সৌমিত্র খাঁকেও। তবে ঠিক উল্টো ছবি ধরা পড়ল যখন গাড়ি থেকে নেমে এলেন সাংসদ মুনমুন সেন এবং সাংসদ শতাব্দী রায়। দলের কর্মীরাই এগিয়ে এলেন তারকা সাংসদকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। আবদারও মেটাতে হল দুই সাংসদকে। এমনকি পুলিস আধিকারিকদের সঙ্গেও মিষ্টি হেসে ছবি তুলতে হল সাংসদ মুনমুন সেনকেও।
দেখুন সেই ছবি-