মেধাতালিকায় প্রাধান্য জেলার, কলকাতায় সম্ভাব্য প্রথম সাত্যকি
মাধ্যমিকের ফলে এবারেও কলকাতাকে টেক্কা দিল জেলার স্কুলগুলি। প্রথম দশের তালিকায় এবারেও প্রাধান্য বজায় রইল জেলারই। এবছর মাধ্যমিকে পাশের হার ৮১.০৬ শতাংশ। ৯১.৪২ শতাংশ পাশের হারে কলকাতাকে টেক্কা দিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর।
মাধ্যমিকের ফলে এবারেও কলকাতাকে টেক্কা দিল জেলার স্কুলগুলি। প্রথম দশের তালিকায় এবারেও প্রাধান্য বজায় রইল জেলারই। এবছর মাধ্যমিকে পাশের হার ৮১.০৬ শতাংশ। ৯১.৪২ শতাংশ পাশের হারে কলকাতাকে টেক্কা দিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। কলকাতায় পাশের হার ৮৭.০১ শতাংশ। তবে, প্রথম ১০০ জনের মেধাতালিকায় রয়েছে কলকাতার বেশ কিছু ছাত্রছাত্রী।
কলকাতায় সম্ভাব্য প্রথম নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র সাত্যকি গিরি। মেধাতালিকায় তাঁর স্থান চতুর্থ। পূর্ব বরিষার কৈলাশ ঘোষ রোডের বাসিন্দা সাত্যকির মোট প্রাপ্ত নম্বর ছশো ৬৭২। আরও অনেকের সঙ্গে মোট ৬৬৮ নম্বর পেয়ে সম্ভাব্য সপ্তম স্থানে রয়েছে নরেন্দ্রপুরেরই ছাত্র মনিরত্নম মণ্ডল। মালদহের কোঠাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা হলেও স্কুলের হস্টেলে থেকেই পড়াশুনো করেছে মনিরত্নম। সম্ভাব্য অষ্টম এবং মেয়েদের মধ্যে সম্ভাব্য পঞ্চম স্থানে রয়েছে পাঠভবনের অঙ্কিতা মণ্ডল। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৬৭। মধ্যমগ্রামের সুভাষপল্লীর বাসিন্দা সাত্তিক বসুর দৌলতে সম্ভাব্য প্রথম দশে রয়েছে ফের সেই নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনই। ৬৬৫ নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় সম্ভাব্য দশম সাত্তিক বসু। একই নম্বর পেয়ে মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছে হেয়ারস্কুলের ছাত্র শুভ্রশঙ্খ বসুও।
মঙ্গলবার সকাল সোয়া ৯টায় সরকারি ভাবে ঘোষনা করা হয় মাধ্যমিকের ফল। আগামী বছর পঁচিশে ফেব্রুয়ারি থেকে ছয় মার্চ পর্যন্ত মাধ্যমিক পরীক্ষা হবে বলে এদিন জানানো হয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে।