রহস্যের জট কাটল না রিজেন্ট পার্কে
রিজেন্ট পার্ক কাণ্ডের জট এখনও খুলল না। খুন না দুর্ঘটনা, তা এখনও স্পষ্ট নয় পুলিসের কাছে। ঘরের মধ্যে ছড়ানো হয়েছিল দাহ্য পদার্থ। তার ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঘরে পাওয়া গেছে ধস্তাধস্তির চিহ্ন । মৃত দুজনের পেটে গন্ধহীন তরলের হদিস পাওয়া গিয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে এই সব তথ্য।
রিজেন্ট পার্ক কাণ্ডের জট এখনও খুলল না। খুন না দুর্ঘটনা, তা এখনও স্পষ্ট নয় পুলিসের কাছে। ঘরের মধ্যে ছড়ানো হয়েছিল দাহ্য পদার্থ। তার ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। ঘরে পাওয়া গেছে ধস্তাধস্তির চিহ্ন । মৃত দুজনের পেটে গন্ধহীন তরলের হদিস পাওয়া গিয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে এই সব তথ্য।
রিজেন্ট পার্ক কাণ্ডের কিনারা এখনও করতে পারেনি পুলিস। তদন্তে নেমে বেশ কিছু সূত্র পাওয়ার পরেও সেগুলো এক সঙ্গে বাঁধার ক্ষেত্রে রয়ে গিয়েছে বিভিন্ন জটিলতা। উঠে আসছে বেশকিছু প্রশ্নও। যদিও তার উত্তর পুলিসের কাছে এখনও স্পষ্ট নয় ।
ঘরের মধ্যে ধস্তাধস্তির প্রমাণ পেয়েছে পুলিস
কেন হল ধস্তাধস্তি?
মৃত দুজনের পেটে পাওয়া গেছে গন্ধহীন তরল।
তবে কী সেই পদার্থ তা এখনও জানা যায়নি।
দাহ্য পদার্থ ছড়ানোর কারণে আগুন দ্রুত ছড়ায়। কী সেই দাহ্য পদার্থ ?
সুপ্রতীমবাবুর শোয়ার ঘরে রক্ত এবং রক্তলাগা ভারি কাঠের দন্ড পাওয়া গিয়েছে। অথচ ময়নাতদন্তকারী চিকিত্সকের প্রাথমিক মন্তব্য অনুযায়ী মৃতদের কারও শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। তাহলে রক্ত এল কোথা থেকে?
পুলিস খতিয়ে দেখছে, সুপ্রতীম বসু অত্যন্ত দাহ্য কোনও বস্তু দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন, আর তাঁকে বাঁচাতে গিয়েই বদ্ধ ঘরে দমবন্ধ হয়ে বাকিদের মৃত্যু হয়েছে কি না?