১ ফেব্রুয়ারি প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের দিল্লিতে ডাকলেন রাহুল গান্ধী
ভোটের মুখে হাত ধরার এই ডাক ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। প্রদেশ কংগ্রেসের একটা বড় অংশ শুধু নয়, দলের নিচুতলাতেও জোট নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।তৃণমূলের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে জয়ের ব্যবধান নিয়ে বেশি ভাববার জায়গায় নেই বামেরা। আর কংগ্রেসের লক্ষ্য সম্মানজনক আসন পেয়ে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখা।অবশেষে সম্মিলিত ডাক শুনতে পেল দিল্লি।
ওয়েব ডেস্ক: ভোটের মুখে হাত ধরার এই ডাক ক্রমশ জোরালো হচ্ছে। প্রদেশ কংগ্রেসের একটা বড় অংশ শুধু নয়, দলের নিচুতলাতেও জোট নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।তৃণমূলের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে জয়ের ব্যবধান নিয়ে বেশি ভাববার জায়গায় নেই বামেরা। আর কংগ্রেসের লক্ষ্য সম্মানজনক আসন পেয়ে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখা।অবশেষে সম্মিলিত ডাক শুনতে পেল দিল্লি।
পয়লা ফেব্রুয়ারি প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের দিল্লি ডেকে পাঠালেন কংগ্রেসের সহ সভাপতি রাহুল গান্ধী। ডেকে পাঠানো হয়েছে অধীর চৌধুরী, আবদুল মান্নান, প্রদীপ ভট্টাচার্য, মানস ভুঁইঞা, দীপা দাশমুন্সি, আবু হাসেম চৌধুরীসহ প্রদেশ কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের। ওই দিন বৈঠক শুরু সকাল সাড়ে দশটায়।
বৈঠকে বিধানসভা ভোটে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের জোটের দাবি নিয়ে আলোচনা হবে বলে মনে করছেন বৈঠকে আমন্ত্রিত নেতারা। প্রদেশ নেতাদের মনোভাব জানতে ইতিমধ্যেই পি সি যোশীকে দিল্লি থেকে কলকাতায় পাঠিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। আর এবার প্রদেশ নেতৃত্বকে ডেকে পাঠাল হাইকম্যান্ড। প্রদেশ নেতাদের বিশ্বাসে, তাঁদের দাবিকে গুরুত্ব দিয়ে বিচার করেই জোটের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন সনিয়া-রাহুল।জোট হচ্ছে কি হচ্ছে না? হলে কার হাত কে ধরছে? বিধানসভা ভোটের আগে এই প্রশ্নেই আবর্তিত রাজ্যবাসীর কৌতূহল। সে কারণেই পয়লা ফেব্রুয়ারির বৈঠকের দিকে তাকিয়ে গোটা রাজ্য।