প্রশাসনের উপর আস্থা হারিয়ে শ্লীলতাহানির প্রতিবাদে পথে নামল তপসিয়া
প্রশাসনের ওপর আস্থা হারিয়ে এবার পথে নামল তপসিয়া। নেওয়া হল গণস্বাক্ষর। দশম শ্রেণীর ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনার পর কেটে গেছে তিনদিন। এখনও ফেরার মূল অভিযুক্ত সহ বাকিরা। এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য। নিরুত্তাপ প্রশাসন। তাই রবিবার দুষ্কৃতী হটাও তপসিয়া বাঁচাও এই স্লোগানকে সামনে রেখে পথে নেমে প্রতিবাদ করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কলকাতা যে মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়, তার আবারাও প্রমাণ মিলেছিল শুক্রবার।
প্রশাসনের ওপর আস্থা হারিয়ে এবার পথে নামল তপসিয়া। নেওয়া হল গণস্বাক্ষর। দশম শ্রেণীর ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনার পর কেটে গেছে তিনদিন। এখনও ফেরার মূল অভিযুক্ত সহ বাকিরা। এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য। নিরুত্তাপ প্রশাসন। তাই রবিবার দুষ্কৃতী হটাও তপসিয়া বাঁচাও এই স্লোগানকে সামনে রেখে পথে নেমে প্রতিবাদ করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কলকাতা যে মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়, তার আবারাও প্রমাণ মিলেছিল শুক্রবার।
তোপসিয়ায় দশম শ্রেণির এক ছাত্রীর হাত ধরে টানাটানি করার প্রতিবাদ করতে গিয়ে মেয়েটির দাদারা লাঠি-চপারের আঘাতে গুরুতর জখম হন। ঘটনার পর কেটে গেছে তিনদিন। এখনও পর্যন্ত রাজ নামে মাত্র এক জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ফেরার মূল অভিযুক্ত সঞ্জু সহ তিনজন। এখনও আতঙ্ক তাড়া করে বেড়াচ্ছে দশম শ্রেণির ওই ছাত্রীকে।
বোনের শ্লীলতাহানির প্রতিবাদ করায় আক্রান্ত হতে হয় দাদাকে। দোষীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
ঘটনার পর থেকে পাঁচজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। বাসিন্দাদের অভিযোগ, এলাকায় নিরাপদ নয় মেয়েরা। বাড়ছে গুন্ডাগিরি। রবিবার দুষ্কৃতী হটাও তপসিয়া বাঁচাও স্লোগানকে হাতিয়ার করে তপসিয়ায় পথে প্রতিবাদে নামেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নেওয়া হয় গণস্বাক্ষর। সুবিচার চেয়ে এই গণস্বাক্ষর সহ স্বারক লিপি তুলে দেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যপালের হাতে।