প্রিয়জিতের মৃত্যুরহস্য ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে
ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে প্রিয়জিতের মৃত্যুরহস্য। ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যুর এখনও কোনও প্রমাণ মেলেনি। কোনও ট্রেনচালকই নির্দিষ্টভাবে কোনও তথ্য দিতে পারেননি বলেই রেল দফতর সূত্রে খবর। সল্টলেকের এক অভিজাত রেস্তোরাঁর শ্যেফ প্রিয়রঞ্জনের মৃতদেহ প্রথম দেখতে পান রোলের লাইন ম্যানরাই। পাতিপুকুরের কাছে আপ লাইনের মাঝখানে দেহটি পড়ে থাকতে দেখে তাঁরাই প্রথম খবর দেন শিয়ালদার আরআরআইকে।
ওয়েব ডেস্ক: ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে প্রিয়জিতের মৃত্যুরহস্য। ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যুর এখনও কোনও প্রমাণ মেলেনি। কোনও ট্রেনচালকই নির্দিষ্টভাবে কোনও তথ্য দিতে পারেননি বলেই রেল দফতর সূত্রে খবর। সল্টলেকের এক অভিজাত রেস্তোরাঁর শ্যেফ প্রিয়রঞ্জনের মৃতদেহ প্রথম দেখতে পান রোলের লাইন ম্যানরাই। পাতিপুকুরের কাছে আপ লাইনের মাঝখানে দেহটি পড়ে থাকতে দেখে তাঁরাই প্রথম খবর দেন শিয়ালদার আরআরআইকে।
ইতিমধ্যেই দমদম GRP-তে খুনের অভিযোগ দায়ের করেছে মৃত প্রিয়জিতের পরিবারও। তবে মৃত্যু নিয়ে এখনও ধন্ধে পুলিস। ঘটনায় নাম জড়িয়েছে প্রিয়জিতের বাড়ি মালকিনেরও। প্রিয়জিতের খুনের পিছনে রয়েছেন বিবাহ বিচ্ছিন্না এই মহিলাই। অভিযোগ পরিবারের। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বাড়ি মালকিনকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিস। খতিয়ে দেখা হচ্ছে মোবাইলের কল রেকর্ডস। পাশাপাশি আগেররাতে যেই হোটেলে গিয়েছিলেন প্রয়িজিত সেই হোটেলের সিসিটিভি ফুটেজও খতিয়ে দেখছে পুলিস।