আজ ঝরল না মুকুল, সিবিআই-এর জেরার বাউন্সার সামলিয়ে আপাত শান্তি ঘাসফুলের সর্বভারতীয় সম্পাদকের
সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তে মুকুল রায়কে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা জেরা করল CBI। জেরা শেষে বেরিয়ে মুকুল রায় জানিয়েছেন, সত্য উদঘাটনের জন্য যতবার ডাকা হবে, ততবারই CBI দফতরে যেতে রাজি তিনি। CGO কমপ্লেক্সে আজ তিন দফায় জেরা করা হয় মুকুল রায়কে। প্রথম তাঁর সঙ্গে কথা বলেন CBI-এর জয়েন্ট ডিরেক্টর। রাজেশ সিং। ছিলেন দুজন SP পদমর্যাদার অফিসার। তাঁকে কিছু লিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হয়। দ্বিতীয় দফায় জেরা করেন মামলার তদন্তকারী অফিসার। তৃতীয় দফায় ফের একবার মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেন জয়েন্ট ডিরেক্টর।
কলকাতা: সারদা কেলেঙ্কারির তদন্তে মুকুল রায়কে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা জেরা করল CBI। জেরা শেষে বেরিয়ে মুকুল রায় জানিয়েছেন, সত্য উদঘাটনের জন্য যতবার ডাকা হবে, ততবারই CBI দফতরে যেতে রাজি তিনি। CGO কমপ্লেক্সে আজ তিন দফায় জেরা করা হয় মুকুল রায়কে। প্রথম তাঁর সঙ্গে কথা বলেন CBI-এর জয়েন্ট ডিরেক্টর। রাজেশ সিং। ছিলেন দুজন SP পদমর্যাদার অফিসার। তাঁকে কিছু লিখিত প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হয়। দ্বিতীয় দফায় জেরা করেন মামলার তদন্তকারী অফিসার। তৃতীয় দফায় ফের একবার মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেন জয়েন্ট ডিরেক্টর।
এরই মধ্যে সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে যায় রাজ্য। দ্বিতীয়বার তাঁকে ডেকে পাঠানোর পরই মুকুল রায় জানান, তিনি তিরিশে জানুয়ারি সিবিআই দফতরে যাবেন। জেরায় বারবার মুকুল রায়ের নাম জানিয়েছেন সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন। এমনকী, রাজ্য ছাড়ার আগে সিবিআইকে লেখা চিঠিতেও মুকুল রায়ের নাম উল্লেখ করেন সুদীপ্ত সেন। সারদাকাণ্ডে বিভিন্ন জনকে জেরায় মুকুল রায়ের নাম বারবারই উঠে এসেছে। সারদাকাণ্ডে তাঁর যোগ নিয়েই মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে সিবিআই সূত্রে খবর।
তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদককে জেরা করতে তৈরি সিবিআইয়ের দুঁদে গোয়েন্দারাও। দিল্লি থেকে কলকাতায় ইতিমধ্যেই এসে পৌছেছে সিবিআইয়ের বিশেষ টিম। প্রস্তুত প্রশ্নপত্রও। সারদা কেলেঙ্কারি নিয়ে মুকুল রায়ের কাছে তথ্য জানতে চাইবে সিবিআই।
সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন পালিয়ে যাওয়ার পর তারসঙ্গে মুকুল রায়ের গোপন যোগাযোগ নিয়ে যে অভিযোগ উঠেছে সে সম্পর্কেও তৃণমূলের ক্রাইসিস ম্যানজারের কাছে জানতে চাওয়া হতে পারে। সকাল এগারোটায় সিজিও কমপ্লেক্সে যাবেন মুকুল রায়। সিজিও কমপ্লেক্সে দলীয় পতাকা ছাড়া বিক্ষোভ দেখাবে তৃণমূল । সিজিও কমপ্লেক্সের বাইরে থাকছে কড়া পুলিসি নিরাপত্তা।