মেডিক্যাল টেস্টে মিলল ধর্ষণের প্রমাণ

গাড়িতে হাসপাতাল ফেরত মহিলাকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলল। মেডিক্যাল টেস্টে ওই প্রমাণ মিলেছে। গতকালই মহিলার মেডিক্যাল টেস্ট করিয়েছিল পুলিস। একই সঙ্গে মূল অভিযুক্ত মমতাজ খানের মেডিক্যাল টেস্টও করানো হয়। গাড়িচালক মমতাজ খানকে আজ শিয়ালদা কোর্টে পেশ করা হবে। গাড়ির মধ্যে রক্তের দাগ মেলায়, গাড়িটির ফরেনসিক পরীক্ষা হবে বলেও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।

Updated By: Jun 9, 2012, 11:41 AM IST

গাড়িতে হাসপাতাল ফেরত মহিলাকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলল। মেডিক্যাল টেস্টে ওই প্রমাণ মিলেছে। শুক্রবারই মহিলার মেডিক্যাল টেস্ট করিয়েছিল পুলিস। একই সঙ্গে মূল অভিযুক্ত মুমতাজ খানের মেডিক্যাল টেস্টও করানো হয়। গাড়িচালক মুমতাজ খানকে শনিবার শিয়ালদা কোর্টে পেশ করা হয়। তাকে ২১ জুন পর্যন্ত পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। গাড়ির মধ্যে রক্তের দাগ মেলায়, গাড়িটির ফরেনসিক পরীক্ষা হবে বলেও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।
শুক্রবার রাতে এসএসকেএম হাসপাতালে অসুস্থ স্বামীকে দেখে একটি ভাড়ার গাড়িতে উঠেছিলেন আক্রান্ত মহিলা। গন্তব্য ছিল শিয়ালদহ। কিন্তু ধর্মতলা হয়ে চালক মমতাজ তাঁকে নিয়ে যায় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সামনে। নিজের শরীর খারাপের কথা বলে সেখান থেকে হাবিব রহমান নামে আরেক গাড়ি চালককে ওই গাড়িতে তোলে মুমতাজ খান। রাস্তায় মহিলার কাছ থেকে ৩০০০ টাকা, সোনার চেন ও সোনার বালা ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্ত মুমতাজ। হাবিব বাধা দিতে গেলে তাকেও মুমতাজ মারধর করে বলে অভিযোগ। এরপর গাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় রাজারহাটে। সেখানে গাড়ির মধ্যেই ওই মহিলাকে ধর্ষণ করা হয়। এরপর মহিলাকে বেলেঘাটা ব্রিজের কাছে ছেড়ে দিয়ে যায় ওই দুষ্কৃতী। সেখানে থেকে শিয়ালদহ ফ্লাইওভারে গিয়ে টহলরত পুলিসকর্মীদের দেখা পান ওই মহিলা। তাঁদের তিনি গোটা ঘটনা জানান। খবর যায় এন্টালি থানায়। পুলিসের তত্‍পরতায় ধরা পড়ে যায় মূল অভিযুক্ত। শুক্রবার মেডিক্যাল টেস্ট করানো হয় ওই মহিলার।

.