'কী করবেন, আর কী করবেন না!' কাউন্সিলরদের দাওয়াই মুখ্যমন্ত্রীর
ওয়েব ডেস্ক : সিন্ডিকেট করলে দল রেয়াত করবে না। ফের বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার আরও কড়াভাবে। আরও স্পষ্টভাবে। নজরুল মঞ্চে তৃণমূল নেত্রীর তোপের মুখে পড়ল বিধাননগর পুরসভার। বিধাননগরের মেয়র আজ আসেননি। ছিলেন ডেপুটি মেয়র ও চেয়ারম্যান।
ওয়েব ডেস্ক : সিন্ডিকেট করলে দল রেয়াত করবে না। ফের বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার আরও কড়াভাবে। আরও স্পষ্টভাবে। নজরুল মঞ্চে তৃণমূল নেত্রীর তোপের মুখে পড়ল বিধাননগর পুরসভার। বিধাননগরের মেয়র আজ আসেননি। ছিলেন ডেপুটি মেয়র ও চেয়ারম্যান।
তাঁদের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, "সল্টলেকে কি শুধু তোলাবাজি আর সিন্ডিকেটই চলবে? সিন্ডিকেট কী মানুষ আপনাদের থেকে শিখেছে। নোটে থাকবেন না ভোটে থাকবেন আগে ঠিক করুন। ভুলে যাবেন না একজন কাউন্সিলর জেলে আছেন। মানুষের বিরুদ্ধে কোনও কাজ করতে দেব না। পয়সা না নিয়ে কাজ করুন। ২-৩ তলা বাড়ি করতে আলাদা করে অনুমতি লাগবে না। আইনে যা আছে তাই হবে। কিন্তু, আপনারা টাকা খেয়ে কাজ আটকাচ্ছেন। দক্ষিণ দমদমে দুই কাউন্সিলর ৩০-৪০ লাখ টাকা তুলছে বলে শুনেছি। আমি ডানা ছেঁটে দেব।"
আরও পড়ুন- তোলাবাজি-সিন্ডিকেট নিয়ে কড়া মুখ্যমন্ত্রী, দলীয় স্তরেও শুরু হয়ে গেল তোড়জোড়
পুরসভায় দুর্নীতি রুখতে বিধি বেঁধে দিল তৃণমূল কংগ্রেস। বিশেষ কয়েকটি ক্ষমতার বলে নাগরিকদের কার্যত ব্ল্যাকমেল করে উপরি লাভ করতেন একশ্রেণির অসাধু কাউন্সিলর। এই দুর্নীতি রুখতে মিউটেশন, বিল্ডিং প্ল্যান অনুমোদন, বাড়ি তৈরি, জল-সংযোগ এবং নিকাশি ব্যবস্থায় কাউন্সিলরদের সুপারিশের ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হয়েছে। কাউন্সিলরদেরও তৃণমূলের পক্ষ থেকে ওই সব বিষয়গুলিতে নাক না গলাতেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।