মাদ্রাসায় নিয়োগের নির্দেশ হাইকোর্টের
রাজ্যের মাদ্রাসাগুলিতে বাম আমলে তৈরি হওয়া প্যানেলভুক্তদেরই নিয়োগ করতে হবে। আজ রাজ্য সরকারকে এই মর্মে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মাদ্রাসাগুলিতে করণিক এবং গ্রন্থাগারিক পদে নিয়োগের জন্য ২০১০ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। পরীক্ষা ও কাউন্সেলিং শেষে তৈরি হয় ২৮২ জনের প্যানেল। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর নিয়োগ আটকে রাখে নতুন সরকার।
রাজ্যের মাদ্রাসাগুলিতে বাম আমলে তৈরি হওয়া প্যানেলভুক্তদেরই নিয়োগ করতে হবে। আজ রাজ্য সরকারকে এই মর্মে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। মাদ্রাসাগুলিতে করণিক এবং গ্রন্থাগারিক পদে নিয়োগের জন্য ২০১০ সালে বিজ্ঞপ্তি জারি করে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। পরীক্ষা ও কাউন্সেলিং শেষে তৈরি হয় ২৮২ জনের প্যানেল। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর নিয়োগ আটকে রাখে নতুন সরকার।
রাজ্যের মাদ্রাসাগুলিতে করণিক এবং গ্রন্থাগারিক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিক পর্বের পরীক্ষা হয় ২০১০ সালের ২১শে নভেম্বর। পরীক্ষা নেয় পশ্চিমবঙ্গ মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন। মূলপর্বের পরীক্ষা হয় ২০১১-র মে মাসে। উত্তীর্ণ ২৮২ জন পরীক্ষার্থীর কাউন্সেলিংও হয়। তৈরি হয় প্যানেল। কিন্তু ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসার পর ওই প্যানেলভুক্তদের নিয়োগ আটকে রাখে নতুন সরকার। চলতি বছরের এপ্রিলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন প্যানেলভুক্তরা। সেই মামলার রায়ে মঙ্গলবার বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্ত নির্দেশ দেন, ৬ থেকে ১০ সপ্তাহের মধ্যে ওই প্যানেলভুক্তদেরই সুপারিশপত্র দিতে হবে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে। সুপারিশপত্র নিয়ে সংশ্লিষ্ট মাদ্রাসায় গেলে তারা নিয়োগপত্র পাবেন।
প্যানেলভুক্তদের ২৮২ জনের মধ্যে করনিক পদে নাম রয়েছে ১৯৩ জনের এবং গ্রন্থাগারিক পদে নাম রয়েছে ৮৯ জনের। সুপারিশপত্র পাওয়ার একমাসের মধ্যে তাদের নিয়োগপত্র দেওয়া হল কিনা, তারও বিস্তারিত রিপোর্ট মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনকে জমা দিতে বলেছে হাইকোর্ট।