কেন্দ্রের সংস্কারের প্রতিবাদে রাস্তায় নামছে বামেরা
দেশজুড়েই এখন মনমোহন সিং সরকারেরর বিরুদ্ধে খড়্গহস্ত বিরোধীরা। এই অবস্থায় ডিজেলের দামবৃদ্ধি, রান্নার গ্যাস থেকে ভর্তুকি কমানো এবং খুচরো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগের দরজা খুলে দেওয়ার প্রতিবাদে ধর্মঘটের রাস্তায় যেতে পারেন বামেরা। এ মাসের শেষের দিকে রাজ্যে সাধারণ ধর্মঘট হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু।
দেশজুড়েই এখন মনমোহন সিং সরকারেরর বিরুদ্ধে খড়্গহস্ত বিরোধীরা। এই অবস্থায় ডিজেলের দামবৃদ্ধি, রান্নার গ্যাস থেকে ভর্তুকি কমানো এবং খুচরো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগের দরজা খুলে দেওয়ার প্রতিবাদে ধর্মঘটের রাস্তায় যেতে পারেন বামেরা। এ মাসের শেষের দিকে রাজ্যে সাধারণ ধর্মঘট হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু। তার আগে রবিবার রাজ্যজুড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সামিল হবে বাম দলগুড়ি। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর দেশজুড়ে প্রতিবাদ দিবসের ডাক দিয়েছে চার বাম দল। অন্যদিকে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আজও বহু জায়গায় বিক্ষোভ-অবরোধে সামিল হন বাম কর্মী-সমর্থকরা। প্রতিবাদ কর্মসূচি সংগঠিত করার ক্ষেত্রে শনিবার চার বাম দলের নেতাদের মধ্যে আলোচনা হয়। কথা হয় রাজ্য বামফ্রন্টেও।
শুধু মনমোহন সিং সরকারের নয় তৃণমূল কংগ্রেস কাঠগড়ায় তুলেছেন বামেরা। এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবস্থানকে দ্বিচারিতা বলে মন্তব্য করেছেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান।
কেন্দ্রের বিরুদ্ধে শনিবার পথে নামে ফরওয়ার্ড ব্লক। কলকাতার বেলেঘাটা এবং সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ে অবরোধ করেন তাঁরা। কোচবিহারের মাথাভাঙা, মেখলিগঞ্জ, দিনহাটা সহ একাধিক এলাকায় পথ অবরোধ হয়। বেলা এগারোটা থেকে প্রায় দুঘণ্টা অবরোধ হয় হুগলির চুঁচুড়া বাসস্ট্যান্ডও। মুর্শিদাবাদেও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হয়। সকালের দিকে অবরোধ হয় আসানসোলের নিয়ামত্পুর এলাকায়। বিকেলে আসানসোলের জিটি রোডের বিএন মোড়ে পথ অবরোধ করে সিপিআইএম। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়। এরপর এলাকায় মিছিল বের করেন তাঁরা।