আইনজীবীদের কর্মবিরতিতে অচল আলিপুর আদালত
আইনজীবীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়ল আলিপুর আদালতের স্বাভাবিক কাজকর্ম। আলিপুর ক্রিমিন্যাল কোর্ট ও আলিপুর জজ কোর্টে বহু বিচারপ্রার্থী আজ নাজেহাল হন।আন্দোলনকারী আইনজীবীদের বিরুদ্ধে সরকারি আইনজীবীর কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বিক্ষুব্ধ আইনজীবীদের অভিযোগ, আলিপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন। আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে নিজের এক্তিয়ার বোঝাচ্ছেন জুনিয়র আইনজীবীদের। এই অভিযোগে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণের দাবিতে সরব হন তাঁরা।
আইনজীবীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়ল আলিপুর আদালতের স্বাভাবিক কাজকর্ম। আলিপুর ক্রিমিন্যাল কোর্ট ও আলিপুর জজ কোর্টে বহু বিচারপ্রার্থী আজ নাজেহাল হন।আন্দোলনকারী আইনজীবীদের বিরুদ্ধে সরকারি আইনজীবীর কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। বিক্ষুব্ধ আইনজীবীদের অভিযোগ, আলিপুরের চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন। আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে নিজের এক্তিয়ার বোঝাচ্ছেন জুনিয়র আইনজীবীদের। এই অভিযোগে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণের দাবিতে সরব হন তাঁরা।
আইনজীবীদের কর্মবিরতিতে যোগ দেন মুহুরিদের একটা বড় অংশ। তার জেরে আদালতের কাজ শিকেয় ওঠে। যদিও এই কর্মবিরতির পিছনে অন্য অঙ্ক দেখছে আইনজীবীদেরই একটা অংশ। কয়েকদিন আগেই অরুণাভ ঘোষের বিরুদ্ধে মানহানি মামলায় পত্রবোমা ফাটিয়েছিলেন চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সন্দীপ মান্না। তিনি জেলা জজকে একটি রিপোর্ট জমা দেন। তাতে বলা হয়, আলিপুর বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও তৃণমূল নেতা বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় এবং সহসম্পাদক পার্থ মুখার্জি নিজেদের পক্ষে রায় চেয়ে বিচার প্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটাচ্ছেন। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই অস্বস্তিতে পড়ে যায় আলিপুর বার অ্যাসোসিয়েশন। এই পরিস্থিতিতে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ওপর পাল্টা চাপ বাড়াতে কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে আইনজীবীদের একাংশ।