অরবিন্দ দের শেষকৃত্য সম্পন্ন হল কেওড়াতলায়
রবিনসন স্ট্রিটকাণ্ডে অরবিন্দ দের শেষকৃত্য সম্পন্ন হল কেওড়াতলায়। বাবার অন্ত্যেষ্টিতে উপস্থিত ছিলেন ছেলে পার্থ দে। যদিও এসএসকেএমের মর্গে দেহ হস্তান্তরের কাগজে সই করতে রাজি হননি পার্থ দে। মিশনারিজ অব চ্যারিটির ফাদারের উপস্থিতিতেই তিনি সই করবেন বলে জানিয়ে দেন। পরে ফাদার এলে কাগজে সই করেন পার্থ দে। এরপরই সত্কারের জন্য দেহ ছাড়া হয়।
ওয়েব ডেস্ক: রবিনসন স্ট্রিটকাণ্ডে অরবিন্দ দের শেষকৃত্য সম্পন্ন হল কেওড়াতলায়। বাবার অন্ত্যেষ্টিতে উপস্থিত ছিলেন ছেলে পার্থ দে। যদিও এসএসকেএমের মর্গে দেহ হস্তান্তরের কাগজে সই করতে রাজি হননি পার্থ দে। মিশনারিজ অব চ্যারিটির ফাদারের উপস্থিতিতেই তিনি সই করবেন বলে জানিয়ে দেন। পরে ফাদার এলে কাগজে সই করেন পার্থ দে। এরপরই সত্কারের জন্য দেহ ছাড়া হয়।
বাবার দেহ সত্কারের জন্য বুধবার পার্থ দেকে পাভলভ হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএমের মর্গে। এখানেই রাখা ছিল পার্থ ও দেবযানীর বাবা অরবিন্দ দের দেহ। কিন্তু দেহ হস্তান্তরের সময় বেঁকে বসেন পার্থ দে। মিশনারিজ অব চ্যারিটির ফাদার রডনির উপস্থিতিতেই দেহ হস্তান্তরের কাগজে সই করবেন বলে জানিয়ে দেন তিনি।
বুধবারই ছিল মিশনারিজ অব চ্যারিটির সিস্টার নির্মলার অন্ত্যেষ্টি। সেই কাজে ব্যস্ত ছিলেন ফাদার রডনি। ফলে মর্গের বাইরেই শুরু হয় অপেক্ষা । এরপর ফাদার এসএসকেএমে পৌছলে সই করেন পার্থ। এরপরই সত্কারের জন্য এসএসকেএম থেকে দেহ ছাড়া হয়। এসএসকেএম থেকে পুলিসের গাড়িতেই কেওড়াতলা শ্মশানে আসেন পার্থ দে। তার আগেই অবশ্য শববাহী গাড়িতে শ্মশানে পৌছে গেছে অরবিন্দ দের দেহ। এরপর বাবার অন্তেষ্টি সম্পন্ন করেন ছেলে। অন্ত্যেষ্টির পর ফের পুলিসের গাড়িতেই পাভলভে নিয়ে যাওয়া হয় পার্থ দেকে।